শিরোনাম
◈ ৫৯০ কোটি টাকা লুট করতেই ফ্ল্যাটে হানা! ◈ পদত্যাগ করলেন আইসিসির প্রধান নির্বাহী অ্যালারডাইস ◈ বলিভিয়াকে হারিয়ে সুপার সিক্সে আর্জেন্টিনা ◈ দুই বিদেশি ক্রিকেটার চিটাগং কিংস মালিকের বিরুদ্ধে পারিশ্রমিক না দেয়ার অভিযোগ আনলেন ◈ আবারো রাজপথে নামতে যাচ্ছে বিএনপি! ◈ ক্রিকেটারদের পাওনা পরিশোধে দুর্বার রাজশাহীকে সময় বেধে দিলো বিসিবি ◈ শুক্রবার শুরু হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমা, প্রথম পর্বে অংশ নিচ্ছেন ৪১ জেলার মুসল্লি ◈ সুগন্ধি চাল রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে পারে সরকার ◈ স্টেশনে আসছেন যাত্রীরা, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক ◈ রেলের স্টাফদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার, মধ্যরাতে জানালেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

প্রকাশিত : ২১ জানুয়ারী, ২০২৫, ০২:২০ দুপুর
আপডেট : ২৭ জানুয়ারী, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ট্রাম্পের জরুরি অবস্থা জারি, মেক্সিকো সীমান্তে বিপুল সেনা মোতায়েন

যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী প্রবেশ ঠেকাতে দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণ শুরু করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল সোমবার তিনি এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে অভিবাসন ইস্যুতে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন এবং সেনাবাহিনীকে সীমান্ত সুরক্ষায় সহায়তা করার নির্দেশ দেন। এ ছাড়া, শরণার্থী গ্রহণে ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে বিদেশি বংশোদ্ভূত দম্পতির শিশুদের নাগরিকত্ব সীমিত করার পদক্ষেপ নেন।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবৈধ অভিবাসনকে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে ট্রাম্প মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগনকে সীমান্ত প্রাচীর নির্মাণ, বন্দীশিবির এবং অভিবাসীদের স্থানান্তরে সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে সহায়তা করার নির্দেশ দেন এবং প্রয়োজন হলে সীমান্তে সেনা পাঠানোর ক্ষমতা প্রতিরক্ষামন্ত্রী দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি।

ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনকে ‘রিমেইন ইন মেক্সিকো’ বা ‘মেক্সিকোতেই অবস্থান করতে থাকো’ কর্মসূচি পুনরায় চালু করার নির্দেশ দিয়েছেন। এই কর্মসূচির আওতায় মেক্সিকো ছাড়া অন্য দেশগুলোর অভিবাসী, যারা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে চায় তাদের মামলা মার্কিন আদালতে নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত মেক্সিকোতে থাকতে বাধ্য করা হয়।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প শপথ গ্রহণের পর মার্কিন সীমান্ত কর্তৃপক্ষ জানায়, তারা বাইডেনের চালু করা কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন (সিবিপি) ওয়ান এন্ট্রি প্রোগ্রাম বন্ধ করে দিয়েছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে বছরে কয়েক লাখ অভিবাসী একটি অ্যাপের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে বৈধভাবে প্রবেশ করতে পারত।

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে ট্রাম্প বলেন, ‘একজন কমান্ডার-ইন-চিফ হিসেবে আমার কাছে সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হলো, আমাদের দেশকে হুমকি এবং আক্রমণ থেকে রক্ষা করা, আর সেটাই আমি করতে যাচ্ছি।’

এদিকে, ট্রাম্পের সমালোচক ও অভিবাসন নিয়ে কাজ করা অধিকারকর্মীরা বলছেন, ব্যাপক অভিবাসী বিতাড়ন মার্কিন ব্যবসা বিঘ্নিত করতে পারে, পরিবারগুলোকে ভেঙে দিতে পারে এবং এই কাজ সম্পন্ন করতে মার্কিন করদাতাদের বিলিয়ন ডলার খরচ করতে হতে পারে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়