শিরোনাম
◈ মাসে অতিরিক্ত ২৫০ মিলিয়ন ডলার গুনতে হবে মার্কিন শুল্ক থাকলে  ◈ ভারতের সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ বাংলাদেশের কাছে তুলল পাকিস্তান ◈ মেরে না ফেলা পর্যন্ত ভারত, ‘র’ আর আ.লীগের বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত থাকবে: হাসনাত আবদুল্লাহ ◈ ‘চীন সরকারের হাসপাতাল নীলফামারীতে হবে’ ◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন নাগরিকদের জন্য সতর্কতা ◈ বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা ◈ দেশের বাজারে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ◈ প্রশাসন কার পক্ষে,পাল্টাপাল্টি অভিযোগে এনসিপি - বিএনপি ◈ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেলের প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ চলছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা ◈ জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ নারী সংস্কার কমিশনের

প্রকাশিত : ১৫ জানুয়ারী, ২০২৫, ১০:১১ দুপুর
আপডেট : ১০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৪:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লাদাখে মুখোমুখি চীন-ভারত?

ভারত সীমান্তে চোখ রাঙানি বন্ধ করছে না চীন। ফের অ্যাকচুয়াল লাইন অব কন্ট্রোল বা এলএসির কাছে বড় আকারের সেনা মহড়া চালিয়েছে বেইজিং। অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র এবং ড্রোন ব্যবহার করেছে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)। পাশাপাশি যুদ্ধের সময়ে দ্রুত রণাঙ্গনে সৈনিকদের কাছে গোলাবারুদ এবং রসদ পৌঁছে দেওয়ার অনুশীলনও করেছে চীন।

প্রতিবছর ১৫ জানুয়ারি ভারতে পালিত হয় আর্মি ডে। এবার তার কয়েক দিন আগে এলএসিতে মহড়া চালিয়েছে চীন। ফলে সময়ের নিরিখে এই মহড়াকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞেরা। শুধু তা-ই নয়, লাদাখ সীমান্তের কাছে পিএলএ অফিসার ও জওয়ানেরা কসরত করেছেন।

পিএলএর জিনজিয়াং মিলিটারি কমান্ডের তরফে ওই মহড়ার আয়োজন করা হয়েছিল। এতে শুধু একটি রেজিমেন্টের সেনা অফিসার এবং জওয়ানেরা যোগ দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। উঁচু পাহাড়ি এলাকায় মহড়া চালান তারা। মহড়ায় খাড়াই ভূখণ্ডে চলাচলের যানবাহন ব্যবহার করেছে চীনা বাহিনী।

চীনের এই মহড়ার খবর পাওয়ার পর এলএসিতে হাই অ্যালার্টে চলে যায় ভারতীয় সেনারা। তবে মহড়া চলাকালীন এলএসির কোনও রকমের আগ্রাসন দেখায়নি পিএলএ। এই ধরনের মহড়ার একাধিক তাৎপর্য রয়েছে বলে মনে করেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞেরা।

বিশ্লেষকদের কথায়, লাদাখের উঁচু পাহাড়ি এলাকায় মহড়া চালিয়ে হিমালয় অঞ্চলের লড়াইয়ে নিজেদের সেনার শক্তি বৃদ্ধি করতে চাইছে চীন। এই এলাকায় পিএলএর অফিসার এবং জওয়ানেরা যে সমস্ত শারীরিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছেন, সেটা কাটিয়ে ওঠা চীনা বাহিনীর মূল লক্ষ্য। আগামী দিনে ফের আগ্রাসনের রাস্তায় হাঁটতে পারে বেইজিং। তার আগে সেনাদের সব রকমভাবে তৈরি রাখতে এই পদক্ষেপ নিয়েছে চীন।

২০২৪ সালের ১৮ ডিসেম্বর ‘মিলিটারি অ্যান্ড সিকিউরিটি ডেভেলপমেন্টস ইনভলভিং দ্য পিপল্‌স রিপাবলিক অফ চায়না’ শীর্ষক রিপোর্ট প্রকাশ করে আমেরিকার প্রতিরক্ষা সদর দফতর পেন্টাগন। সেখানে বলা হয়েছিল, ২০২০ সালের গলওয়ান সংঘর্ষের পর এলএসি-তে সৈন্য সমাহার মোটেই হ্রাস করেনি বেইজিং। লাদাখ থেকে অরুণাচল পর্যন্ত ৩,৪৮৮ কিলোমিটার বিস্তৃত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় পিপল্‌স লিবারেশন আর্মির (পিএলএ) ১ লক্ষ ২০ হাজারের বেশি ফৌজি মোতায়েন রয়েছেন। সূত্র : বিডি প্রতিদিন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়