শিরোনাম
◈ আলোচিত পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাওয়াই এখন অগ্রাধিকার: চীনের রাষ্ট্রদূতকে প্রধান উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন সতর্কতা নিয়ে ‘ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন বিভ্রান্তিকর' ◈ স্ক্যানিং ছাড়াই চলছে বেনাপোল বন্দর দিয়ে পণ্য প্রবেশ, ঝুঁকিতে নিরাপদ বাণিজ্য! ◈ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র খুন: প্রেমিকাকেও দেখা গেল সিসিটিভিতে, মামলায় নেই তার অস্তিত্ব ◈ দেশি-বিদেশি মাস্টারপ্ল্যান আওয়ামী লীগকে মাঠে নামানোর পেছনে ◈ পারভেজ হত্যাকাণ্ড: ছাত্রদল বিভ্রান্তিকর প্রচারণা শুরু করেছে: উমামা ফাতেমা (ভিডিও) ◈ নাটোরে ছাত্রলীগ কর্মীকে রিকশায় পিঠে পা চেপে ঘোরানো, ভিডিও ছড়িয়ে পড়ায় তোলপাড় ◈ ‘আমরা একটি কঠিন কিন্তু অপরিহার্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি’  ◈ বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার সময় জীবননাশের শঙ্কায় ছিলাম: দাবি হাথুরুসিংহের ◈ জাতীয় পরিচয়পত্রের অসুন্দর ছবিটি ঘরে বসেই বদলাবেন যেভাবে

প্রকাশিত : ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৫:৪৩ বিকাল
আপডেট : ০৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিদ্যুৎ বিল বাবদ বাংলাদেশের কাছে পাওনা অর্থের পরিমাণ জানালেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী

বিদ্যুৎ বিল বাবদ বাংলাদেশের কাছে পাওনা ২০০ কোটি রুপি ফেরত চেয়েছে ত্রিপুরা। এমনটি জানিয়েছেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। তবে প্রতিবেশী বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়ার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) এ কথা জানান তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

ত্রিপুরা রাজ্য সরকার দেশটির বিদ্যুৎ করপোরেশন লিমিটেডের মাধ্যমে এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যবসা নিগম লিমিটেড এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের মধ্যে একটি চুক্তির অধীনে প্রতিবেশী বাংলাদেশে ৬০-৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। আর সেই বিদ্যুৎ সরবরাহের বিলই পাওনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন মানিক সাহা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিদ্যুৎ সরবরাহের বিল বাবদ বাংলাদেশ আমাদের প্রায় ২০০ কোটি রুপি দেয়নি। বকেয়ার পরিমাণ প্রতিদিনই বাড়ছে। আমরা আশা করি, তারা তাদের পাওনা পরিশোধ করবে, যাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ না হয়।’ ঢাকা যদি পাওনা পরিশোধে ব্যর্থ হয়, তবে ত্রিপুরা সরকার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করবে কি না, জানতে চাইলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি।’

মানিক সাহা আরও বলেন, ‘ত্রিপুরার বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের কিছু যন্ত্রপাতি হয় বাংলাদেশি ভূখণ্ড অথবা চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে আনা হয়েছিল। সে জন্য কৃতজ্ঞতা স্বরূপ ত্রিপুরা সরকার চুক্তি অনুযায়ী দেশটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করে। কিন্তু আমি জানি না, পাওনা পরিশোধ না করলে কত দিন আমরা বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালিয়ে যেতে পারব।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়