শিরোনাম
◈ ডিসেম্বরে নির্বাচন আদায়ে সোচ্চার বিএনপি, সর্বদলীয় জনমত গঠনে জোর, চলছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ ◈ সিলেটে বাংলা‌দেশ অলআউট ১৯১ রা‌নে, দিন শে‌ষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ বিনা উই‌কে‌টে ৬৭ ◈ সংসদ সদস্যদের দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে ভোট দেওয়ার সুযোগ চায় বিএনপি: চারটি বিষয়ে ব্যতিক্রম প্রস্তাব ◈ যাত্রাবাড়ী ও শাহবাগে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৫ ◈ রিজার্ভ বেড়ে পৌনে ২৭ বিলিয়ন ডলার ◈ বেড়ে দেড় লাখ টাকার মাইলফলকে পৌঁছাল স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম ◈ রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা ২২ জুন পর্যন্ত বাড়ল ◈ ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা ◈ মুখে কালো কাপড়, আওয়ামী লীগের ব্যানারে রহস্যজনক মিছিল (ভিডিও)  ◈ ‘অত্যাচার করে’ পুলিশ হত্যার জবানবন্দি নেয়া হয়েছিল: আইন উপদেষ্টা

প্রকাশিত : ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৫:৪৩ বিকাল
আপডেট : ০৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিদ্যুৎ বিল বাবদ বাংলাদেশের কাছে পাওনা অর্থের পরিমাণ জানালেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী

বিদ্যুৎ বিল বাবদ বাংলাদেশের কাছে পাওনা ২০০ কোটি রুপি ফেরত চেয়েছে ত্রিপুরা। এমনটি জানিয়েছেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। তবে প্রতিবেশী বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়ার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) এ কথা জানান তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

ত্রিপুরা রাজ্য সরকার দেশটির বিদ্যুৎ করপোরেশন লিমিটেডের মাধ্যমে এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যবসা নিগম লিমিটেড এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের মধ্যে একটি চুক্তির অধীনে প্রতিবেশী বাংলাদেশে ৬০-৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। আর সেই বিদ্যুৎ সরবরাহের বিলই পাওনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন মানিক সাহা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিদ্যুৎ সরবরাহের বিল বাবদ বাংলাদেশ আমাদের প্রায় ২০০ কোটি রুপি দেয়নি। বকেয়ার পরিমাণ প্রতিদিনই বাড়ছে। আমরা আশা করি, তারা তাদের পাওনা পরিশোধ করবে, যাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ না হয়।’ ঢাকা যদি পাওনা পরিশোধে ব্যর্থ হয়, তবে ত্রিপুরা সরকার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করবে কি না, জানতে চাইলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি।’

মানিক সাহা আরও বলেন, ‘ত্রিপুরার বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের কিছু যন্ত্রপাতি হয় বাংলাদেশি ভূখণ্ড অথবা চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে আনা হয়েছিল। সে জন্য কৃতজ্ঞতা স্বরূপ ত্রিপুরা সরকার চুক্তি অনুযায়ী দেশটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করে। কিন্তু আমি জানি না, পাওনা পরিশোধ না করলে কত দিন আমরা বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালিয়ে যেতে পারব।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়