শিরোনাম
◈ ডিসেম্বরে নির্বাচন আদায়ে সোচ্চার বিএনপি, সর্বদলীয় জনমত গঠনে জোর, চলছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ ◈ সিলেটে বাংলা‌দেশ অলআউট ১৯১ রা‌নে, দিন শে‌ষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ বিনা উই‌কে‌টে ৬৭ ◈ সংসদ সদস্যদের দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে ভোট দেওয়ার সুযোগ চায় বিএনপি: চারটি বিষয়ে ব্যতিক্রম প্রস্তাব ◈ যাত্রাবাড়ী ও শাহবাগে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেপ্তার ৫ ◈ রিজার্ভ বেড়ে পৌনে ২৭ বিলিয়ন ডলার ◈ বেড়ে দেড় লাখ টাকার মাইলফলকে পৌঁছাল স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম ◈ রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের সময়সীমা ২২ জুন পর্যন্ত বাড়ল ◈ ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা ◈ মুখে কালো কাপড়, আওয়ামী লীগের ব্যানারে রহস্যজনক মিছিল (ভিডিও)  ◈ ‘অত্যাচার করে’ পুলিশ হত্যার জবানবন্দি নেয়া হয়েছিল: আইন উপদেষ্টা

প্রকাশিত : ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১২:৩৬ রাত
আপডেট : ০১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশের ওপর ফুঁসলেন মিঠুন, দিলেন কড়া হুঁশিয়ারি (ভিডিও)

‘ভারতকে খাটো করে দেখবেন না’- বাংলাদেশ ইস্যুতে এমনিভাবেই ফোঁস করে উঠলেন মিঠুন চক্রবর্তী। সাম্প্রতিক সময়ে দুই দেশের মধ্যে সম্প্রীতি নষ্টের বিষয়ে নিজের হতাশাও ব্যক্ত করেছেন এই অভিনেতা ও রাজনীতিক। 

পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গকে শিক্ষা নেওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন মহাগুরু।

শনিবার হুগলির পাণ্ডুয়ায় বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযানে গিয়েছিলেন বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী। সেখানেই বাংলাদেশ ইস্যুতে মুখ খুললেন তিনি। সোজা কথায় তার হুঁশিয়ারি, ভারতকে খাটো করে দেখবেন না। 

দুই দেশের সম্পর্ক প্রসঙ্গে মিঠুন চক্রবর্তী বললেন, ‘বাংলাদেশ নিয়ে আমাদের একটা আবেগ, অনুভূতি রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের অনেকেরই মনে হয় এই মনোভাবগুলো আছে। কিন্তু বাংলাদেশ এরকম হয়ে যাবে, সেটা হয়তো আমরা কোনোদিন ভাবিনি। আবেগের জায়গা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় তাই স্বভাবতই খুব কষ্ট পেয়েছি’। 

বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি, হিন্দুদের ওপর কথিত অত্যাচার এবং ‘ভারত বিদ্বেষ’ ইস্যু নিয়ে মিঠুন বলেন, ‘বাংলাদেশ নিয়ে যেসব কথাবার্তা শুনছি, টিভিতে দেখছি... ওদের নেতারা যা পারছে বলে যাচ্ছেন। আমি একটা কথাই বলব, ভারতকে খাটো করে দেখবেন না’। 

মিঠুন চক্রবর্তী একই সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষা নেওয়ার কথাও বলেন। 

মিঠুনের ভাষায়, ‘বাংলাদেশকে দেখে আমাদের শিখতে হবে। বিশেষ করে বাংলাকে (পশ্চিমবঙ্গ) শিখতে হবে। যদি আমরা সবাই মিলে একত্রিত হয়ে না লড়ি, তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার, নিশ্চিত’। 

এরপরই তিনি পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ বৃদ্ধির জন্য স্থানীয় প্রশাসনকেই দায়ী করলেন। 

সরাসরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না নিয়ে মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, ‘সন্ত্রাসসবাদী কার্যকলাপ এখানে অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে। শুধু আমাদের খারাপ লাগে, আমাদের পশ্চিমবঙ্গ ইতোমধ্যেই নিচের দিকে নামছে। এগুলোর জন্য প্রশাসন দায়ী। তবে ভালো খবর এটাই যে, জঙ্গিরা ধরা পড়েছে’। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস ও টিভি নাইন বাংলা।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়