সাজ্জাদুল ইসলাম : [২] দক্ষিণ চীন সাগরে বেইজিংয়ের ‘অস্থিতিশীল কর্মকাণ্ডের’ জবাব দিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান। এ ছাড়া চীন ও উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে রাশিয়ার সামরিক সহযোগিতার নিন্দা জানিয়েছে ওয়াশিংটন ও টোকিও। সূত্র : এএফপি
[৩] টোকিওতে গত রোববার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়োকো কামিকাওয়া ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী মিনোরু কিহারার সঙ্গে বৈঠক করেন।
[৪] এ বৈঠককে বলা হয় ‘টু প্লাস টু’ বৈঠক। এ বৈঠকের পর তারা সামরিক সহযোগিতা বাড়ানোর কথা বলেন তারা। এর কারণ তারা এ অঞ্চলে চীনকে তাদের সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
[৫] টোকিওতে বৈঠকের যুক্তরাষ্ট্র ও জাপানের মন্ত্রীরা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে চীনের বেআইনি দাবি, ওই অঞ্চলে সামরিকীকরণ এবং দক্ষিণ চীন সাগরে হুমকি ও উসকানিমূলক কার্যকলাপের প্রতি তাদের তীব্র আপত্তির কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন তারা।
[৬] জাপানে বর্তমানে প্রায় ৫৪ হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে। এই সেনা যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের অধীনে পরিচালিত হয়। এরআগে জাপান ও ফিলিপাইন একটি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে সই করেছে, যাতে একে অপরের সীমানায় সেনা মোতায়েন করতে পারবে। সম্পাদনা: রাশিদ
এসআই/এমটি
আপনার মতামত লিখুন :