সাজ্জাদুল ইসলাম: [২] ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী রোববার তার নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার বৈঠক করেন। বৈঠকে গোলানের হামলার ঘটনার পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নেতানিয়াহু ও তার প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টকে ক্ষমতা প্রয়োগ করেছেন। সূত্র : জেরুজালেম পোস্ট
[৩] অধিকৃত গোলান মালভূমির দ্রুজ গ্রামে হামলায় ১২ শিশু নিহতের ঘটনায় তৃতীয় লেবানন যুদ্ধ ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্স রোববার জোর তৎপরতা শুরু করে।
[৪] হিজবুল্লাহ গোলানের ওই হামলা চালানোর অভিযোগ জোরালো ভাষায় প্রত্যাখ্যান করেছে। তবে ইসরায়েল এই ঘটনার সামরিক জবাব দেওয়ার সংকল্প ব্যক্ত ও প্রস্ততি গ্রহণ করেছে।
[৫] মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের মুখপাত্র এড্রিয়ান ওয়াটসন বলেছেন, ‘শনিবারের ওই মারাত্মক হামলার পর আমরা লেবানন ও ইসরায়েলের প্রতিপক্ষের সঙ্গে অব্যাহতভাবে আলোচনা করে যাচ্ছি।’
[৬] যুক্তরাষ্ট্র নীল রেখা বরাবর সব ধরণের হামলা স্থায়ীভাবে বন্ধ এবং সীমান্তের উভয় অংশের লোকদেরকে তাদের বাড়িঘরে ফেরার কূটনৈতিক সমাধানের চেষ্টা করছে।
[৭] ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো লেবাননের প্রধানমন্ত্রী নাজিব মাকাতি এবং ইসরায়েলের প্রধামন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে কথা বলেছেন।
[৮] দুইদেশের মধ্যে সর্বাত্মক যুদ্ধ এড়াতে কূটনীতিকরা ইসরায়েলের প্রতি সংযমী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
[৯] লেবানন সরকার যুক্তরাষ্ট্রকে বলেছে, তারা যেন ইসরায়েলকে সংযত থাকতে বলে। অন্যদিকে সংযম প্রদর্শন করার জন্য হিজবুল্লাহর প্রতি ওয়াশিংটনের আহ্বানের বার্তা লেবানন সরকার গ্রুপটির কাছে পৌঁছে দিয়েছে। সম্পাদনা: রাশিদ
আর/আইএফ
আপনার মতামত লিখুন :