রাশিদুল ইসলাম: [২] ফ্রান্সে আগাম জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর থেকে দেশটিজুড়ে জোরালোভাবে শুরু হয় বিক্ষোভ। আর এখন ফের ব্যাপক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে নির্বাচনের পর এর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে। বিক্ষোভে অংশ নিতে লাখ লাখ রাস্তায় নেমে এলে পুলিশের সঙ্গে তাদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। বিক্ষোভকারীরা গাড়ি ও বিভিন্ন স্থাপনা ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। ডেইলি মেইল/ সিএনএন
[৩] রাজধানী প্যারিস ছাড়াও মার্সাই, তুলুজ, লিয়ন ও লিলসহ আরও অনেক শহরে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভকারীরা বলছে পৃথিবীর সপ্তম শক্তিশালী অর্থনীতির এ দেশটি বর্ণবাদ ও শ্রেণিবৈষম্যের ভিত্তিতে চলবে, তা মেনে নেয়া হবে না।
[৪] পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শতশত রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। এ সময় গ্রেফতার করা হয় বেশ কজন বিক্ষোভকারীকে।
[৫] ফ্রান্সের অধিকাংশ রক্ষণশীল নাগরিকদের ধারণা ছিল লি পেনই সরকার গঠন করতে যাচ্ছেন। কিন্তু দ্বিতীয় দফা নির্বাচনের ফলাফলের পর দেখা গেল ম্যারিন লি পেন চলে গেছেন তৃতীয় স্থানে। এধরনের ফলাফল লি পেনের সমর্থকরা মেনে নিতে পারছেন না।
[৬] ফ্রান্সে এখন কে হবেন প্রধানমন্ত্রী, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে কে নেতৃত্ব দেবেন- এ নিয়ে রাজনৈতিক অচলাবস্থা শুরু হয়েছে। আগামী দিনগুলোতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দর কষাকষি চলবে। এমন পরিস্থিতিতে এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি ম্যাক্রোঁ।
আপনার মতামত লিখুন :