সাজ্জাদুল ইসলাম: [২] তিন দিনের এ সম্মেলনে অংশ নেবেন মার্কিন নেতৃত্বাধীন এই সামরিক জোটের ৩২টি সদস্য দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানেরা। এ সম্মেলনের উদ্দেশ্য হল ন্যাটোকে একটি বৃহৎ ও শক্তিশালী জোট হিসেবে তুলে ধরা। সূত্র : এএফপি
[৩] ইউক্রেন যুদ্ধে হোঁচট খাওয়া এবং আটলান্টিকের উভয় পাশে মধ্যপন্থী ও উগ্র ডানপন্থীদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়া, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি গণহত্যামূলক যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
[৪] আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে সম্ভাব্য রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে প্রথম বিতর্কে বিপর্যয়কর ফলাফলের পর নিজের রাজনৈতিক জীবন নিয়ে লড়ছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ন্যাটো জোটের প্রতি ট্রাম্পের অঙ্গীকার নিয়ে মিত্রদের মধ্যে সন্দেহ রয়েছে। আপাতত বাইডেন নির্বাচনী প্রচার থেকে দৃষ্টি সরিয়ে সম্মেলনে যোগ দিতে আসা নেতাদের স্বাগত জানাবেন।
[৫] উদীয়মান পরাশক্তি চীনের প্রভাব ঠেকাতে এশিয়ায় ন্যাটোর ক্রমবর্ধমান ভূমিকার গুরুত্বের বিষয়টি মাথায় রেখে অস্ট্রেলিয়া, জাপান, নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ কোরিয়ার নেতাদেরও আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বাইডেন।তবে সম্মেলনে নজর থাকবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপর। তিনি জোটের পক্ষ থেকে দৃঢ় সমর্থনের অপেক্ষায় আছেন।
[৬] ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণ করে রাশিয়া। এরপর কিয়েভের পক্ষে দাঁড়ায় ন্যাটোর মিত্ররা। এর মাধ্যমে ন্যাটো মূলত জোটটির প্রতিষ্ঠাকালীন লক্ষ্যেই ফিরে গেছে। রাশিয়ার ত্বরিত বিজয় ঠেকিয়ে দিয়ে পশ্চিমাদের মন জয় করে নিয়েছেন ইউক্রেনীয়রা।
এসআই/আইএফ
আপনার মতামত লিখুন :