শিরোনাম
◈ সংস্কৃতি উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করার জেরে তিন সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতি - যা জানা যাচ্ছে ◈ ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বজ্রসহ শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস ◈ গ্যাস সঙ্কটে ১৬২০ কোটি টাকার এলএনজি আমদানি করছে সরকার ◈ সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতা-বিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা ◈ প্রত্যক্ষ কর আদায় বাড়াতে হবে: এনবিআর  ◈ জনবান্ধব পুলিশ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ মানবিক করিডরের সিদ্ধান্ত সরকারের, আমরা প্রতিহত করবো: নুরুল হক (ভিডিও) ◈ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা শিক্ষার্থীদের শ্রেণিমুখী করতে ◈ সেনাবাহিনীকে হামলার বদলা নিতে ‘পূর্ণ স্বাধীনতা’ দিলেন মোদি ◈ মূল সড়কে চলবে না ব্যাটারিচালিত রিকশা

প্রকাশিত : ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০১:০২ দুপুর
আপডেট : ৩০ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দিনে কখন ঘুমাবেন, কখন ঘুমাবেন না!

ঘুমাতে কে না চায়, কিন্তু ব্যস্ততা, পারিপার্শিক অবস্থাসহ নানা কারণে ঠিকমতো ঘুম হয় না অনেকের। ঘাটতি থেকে যায়। যার প্রভাব বাজে ভাবে শরীর ও মনের ওপর পড়ে। অনেকের রাতে ঘুম হয় না, সেই ঘুম সকালে কাটিয়ে নেওয়া হয়। অনেকে আবার দিনে নিয়মিত ঘুমান। তবে ঠিক দিনে ঠিক কখন, কতক্ষণ ঘুমানো উচিত। কেন উচিত নয়! সেই নিয়ে বিশেষজ্ঞদের নানা মত।

দিবানিদ্রা বা ভাতঘুমের অভ্যাস অনেকেরই আছে। অনেকের ধারণা, দিনে ঘুমালে ওজন বাড়ে, ব্যাহত হয় রাতের ঘুম। স্বাস্থ্যের জন্যও এটা খারাপ। আসলেই কি দিনে ঘুমানো খারাপ বা ক্ষতিকর? চিকিৎসকেরা অবশ্য দিনের ঘুম এড়িয়ে যাওয়ার কথাই বলেছেন।

ছোট্ট ঘুম

প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য আদর্শ ভাতঘুম বা ন্যাপের সময় হলো ২০ থেকে ৩০ মিনিট। এর বেশি সময় ঘুমালে গভীর ঘুমের স্তরে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, যার ফলে বাকি দিনটি ঝিমুনির মধ্যে দিয়ে কাটতে পারে। তবে ছোট্ট একটি ঘুম ফোকাস বাড়াবে, মেজাজ উন্নত করতে এবং দিনের বাকি সময়ের জন্য প্রোডাক্টিভিটি বাড়িয়ে দিতে পারে।

দিনের শেষে ঘুমাবেন না

বিকেল ৪টার পর ঘুমালে তা প্রাকৃতিক ঘুমের সাইকেল নষ্ট করতে পারে এবং রাতে ঘুমাতে সমস্যা তৈরি করতে পারে। যাদের আগে থেকেই ঘুমের সমস্যা বা ইনসোমনিয়া আছে, তাদের এই বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। ঘুমানোর সবচেয়ে ভালো সময় হলো দুপুর ১টা থেকে ৩টার মধ্যে, যখন স্বাভাবিকভাবেই কিছুটা ক্লান্ত।

ঘুমের ঘাটতি থাকলে ঘুমান

আগের রাতে ঘুমাতে পারেননি, সেটার ঘাটতি যদি মেটাতে চান, তবেই দেওয়া যেতে পারে একটি ছোট্ট ঘুম। এটি কিছুটা হলেও ঘাটতি দূ করবে। তবে রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর দিকে লক্ষ্য রাখুন। ইনসোমনিয়া থাকলে সেটি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করুন।

প্রতিদিন ঘুমাবেন না

শুধু সময় কাটানোর জন্য প্রতিদিন ঘুমাবেন না। আবার দিনে একই সময় ঘুমানো বা অতিরিক্ত ক্লান্ত বোধ করা কোন অন্তর্নিহিত সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। রাতে খারাপ ঘুম, স্ট্রেস, লো আয়রন লেভেল, এমনকি কিছু ওষুধ আপনাকে ক্রনিক্যালি ক্লান্ত বোধ করাতে পারে। যদি পর্যাপ্ত ঘুমের পরও নিয়মিত ক্লান্ত বোধ করেন, ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলুন।

দেহ ও মনের সুস্থতায় রোজ ৬-৮ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। ঘুমের জন্য উৎকৃষ্ট সময় হলো রাত। দিনে যদি ক্লান্ত বেশি হন, তবেই ঘুমান। অন্যথায় রাতকে বেছে নিন ঘুমের জন্য।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়