শিরোনাম
◈ পরিবর্তন হচ্ছে কি বাংলাদেশের প্রতিবেশী নীতির? ◈ রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে স্বস্তি, কমলো বাণিজ্য ঘাটতি ◈  শিগগির দায়িত্ব ছাড়ছেন ইলন মাস্ক, ঘনিষ্ঠদের বলেছেন ট্রাম্প: পলিটিকোর প্রতিবেদন ◈ প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে যা বললেন তাসনিম জারা ◈ যুক্তরাষ্ট্র  ১৭ হাজার টন খাদ্য পাঠিয়েছে রোহিঙ্গাদের জন্য ◈ নাগরিকত্ব আইনে কেন পরিবর্তন এনেছে ইতালি, নতুন নীতিতে কী আছে?  ◈ বাংলাদেশের মতো ভারতেও অভ্যুত্থানের শঙ্কা: দি ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন ◈ বিএনপির বিরুদ্ধে এনসিপির বিস্ফোরক অভিযোগ ◈ প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর: নতুন অধ্যায়ের সূচনা বাণিজ্য-বিনিয়োগে  ◈ আরও কঠোর হচ্ছে ভারতে বিদেশিদের প্রবেশ-অবস্থান 

প্রকাশিত : ১৪ জানুয়ারী, ২০২৫, ০১:৫৯ দুপুর
আপডেট : ৩০ মার্চ, ২০২৫, ০৮:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিয়ের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা কেন করবেন

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিয়ের আগেই পাত্রপাত্রীরা জেনে নেন তার হবু জীবন সঙ্গী কোনো ধরনের অসুখে ভুগছেন কিনা। আমাদের দেশের মানুষ এ ব্যাপারে খুব একটা সচেতন না হলেও ইদানীং তরুণ-তরুণীদের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে আগ্রহ বাড়ছে।

জেনে নিই বিয়ের আগে কেন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা দরকার-

১. বংশগত রোগ নির্ণয়: কিছু রোগ যেমন থ্যালাসেমিয়া, সিকেল সেল অ্যানিমিয়া, বা অন্য কোনো জেনেটিক সমস্যা উত্তরাধিকার সূত্রে সন্তানের মধ্যে আসতে পারে। তাই এগুলো নির্ণয় করা জরুরি।

২. সংক্রামক রোগের ঝুঁকি: এইচআইভি/এইডস, হেপাটাইটিস বি এবং সি, সিফিলিসের মতো সংক্রামক রোগ পরীক্ষা করলে সঙ্গী বা ভবিষ্যৎ সন্তানের ওপর ঝুঁকি কমানো যায়।

৩. প্রজনন ক্ষমতার মূল্যায়ন: বিয়ের আগে উভয়ের প্রজনন ক্ষমতা পরীক্ষা করে নিলে ভবিষ্যতে সন্তান ধারণে কোনো সমস্যা থাকলে তা আগে থেকেই জানা যায় এবং চিকিৎসা শুরু করা যায়।

৪. রক্তের গ্রুপ সামঞ্জস্যতা: রক্তের গ্রুপ ও আরএইচ ফ্যাক্টর যাচাই করলে গর্ভাবস্থায় সম্ভাব্য জটিলতা এড়ানো যায়।
 
৫. মানসিক স্বাস্থ্য মূল্যায়ন: মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকাও একটি সুস্থ সম্পর্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ডিপ্রেশন বা অ্যাংজাইটির মতো সমস্যাগুলি আগে থেকেই চিহ্নিত করা গেলে সম্পর্ক ভালোভাবে পরিচালনা করা সহজ হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়