শিরোনাম
◈ রেলের স্টাফদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার, মধ্যরাতে জানালেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ◈ সব ধরনের ফেডারেল অনুদান ও ঋণ স্থগিত করার নির্দেশ ট্রাম্পের ◈ যেসব উপকার পাবেন ডালিমের রস ও চিয়া সিড খেলে, যেবাবে তৈরি করবেন ◈ ‌‘সৌদি আরবে দক্ষ কর্মীর চাহিদা পূরণে কাজ করছে সরকার’ ◈ গুম ও হত্যার জন্য দায়ী কর্মকর্তাদের অপরাধের জন্য জবাবদিহিতার আওতায় আনা উচিত ◈ গাছ কাটতে নিতে হবে অনুমতি: হাইকোর্টের রায় ◈ ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডে নতুন ডন! ◈ ধর্মভিত্তিক দলগুলোকে নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের রশি টানাটানি কেন ◈ ফেব্রুয়ারিতে অবরোধ ও ‘কঠোর’ হরতাল ডেকেছে আওয়ামী লীগ ◈ তারেক রহমান ও ঢাবি প্রো-ভিসি ড. মামুন আহমেদের পুরোনো কথোপকথন ফাঁস (অডিও)

প্রকাশিত : ২৬ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৮:২১ রাত
আপডেট : ২৯ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : মাসুদ আলম

চিত্রনায়িকা নিঝুম রুবিনাকে অপহরণের চেষ্টা, উবারচালক আটক

মাসুদ আলম : চিত্রনায়িকা নিঝুম রুবিনাকে অপহরণের চেষ্টার অভিযোগে উবারচালককে আটক করেছে পুলিশ। ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র মুহাম্মাদ তালেবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সম্প্রতি ঢাকার হাতিরঝিলে রাইড শেয়ারিং অ্যাপস উবারে ওই চালকের অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণের শিকার হন বলে জানিয়েছিলেন তিনি। সেই ঘটনায় গতকাল শনিবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে রামপুরা থানায় একটি মামলা করেন। আজ রোববার সকালে সেই গাড়িচালককে আটক করে রামপুরা থানা-পুলিশ।

থানা সূত্রে জানা যায়, গত বুধবার হাতিরঝিল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন তিনি। সাধারণ ডায়েরিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, গত মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টায় অ্যাপসের মাধ্যমে গাড়ি ডাকেন। বনশ্রীর বাসায় মো. রকি নামের একজন চালক টয়োটা করোলা এক্সিও ঢাকা মেট্রো-গ ৪৫২৯৭৮ নম্বরের একটি গাড়ি নিয়ে হাজির হন। এরপর গাড়িটি ধানমন্ডি যাওয়ার কথা থাকলেও তা গুলশানের দিকে নিয়ে যেতে চান চালক। এ নিয়ে চিৎকার-চেঁচামেচি হয়। বাঁচাও বাঁচাও বলে ডাকলেও গাড়ি থামাননি সেই চালক।

এ প্রসঙ্গে নিঝুম রুবিনা ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমার স্বামী গ্রামের বাড়ি গিয়েছে, যে কারণে নিজের গাড়ি রেখেই বের হতে হয়। কারণ, আমি ড্রাইভিং পারি না। যে কারণে রাইড শেয়ারিং কল করি বনশ্রী থেকে ধানমন্ডি যাব। চালক হাতিরঝিলে উঠে সরাসরি ধানমন্ডির রোডে না ঢুকে গুলশানের দিকে প্রবেশ করে। জানতে চাইলে বলে, “আপনার লোকেশনেই যাচ্ছি, চুপ থাকেন।” মঙ্গলবার রাস্তা ফাঁকা, তারপরও সে গুলশান রোডে ঢুকেছে। তখন তার গাড়ির স্পিড ৮০ থেকে ১০০। অনেক হাই স্পিডে গাড়ি টেনে যাচ্ছিল। বিষয়টি আমার কাছে সন্দেহ লাগে। তাকে বলি, “আমাকে এখানেই নামিয়ে দেন।” তখন সে আমাকে বলল, “চুপ থাক। কোনো কথা বলবি না।” তারপর আমি গাড়ির গ্লাস খুলে বাঁচাও বাঁচাও করে চিৎকার শুরু করি। কারও সাড়া পাইনি। একটা পর্যায়ে গাড়ির গতি একটু কম মনে হলে লাফ দিয়ে গাড়ি থেকে নেমে যাই।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়