শিরোনাম
◈ সাংবাদিকের করা এক প্রশ্নে বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী ◈ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে এসি চালানো নিয়ে নতুন নির্দেশনা ◈ গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দুই অভিযোগ ওঠার পর সাময়িক অব্যাহতি দিল এনসিপি ◈ আবারও স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, দেশে ভরিতে কত বাড়লো? ◈ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিরাপত্তায় হটলাইন ◈ কোন পথে সেভেন সিস্টার্স, ভারতের এত ভয় কেন? ◈ প্যাভিলিয়ন থেকে আজহারউদ্দিনের নাম সরানো: 'বিশ্বের কোনো ক্রিকেটারের সঙ্গে যেন এমন না ঘটে ◈ সাকিব আল হাসা‌নের বিরুদ্ধে দুদকের কমিটি গঠন ◈ বাংলা‌দে‌শের ১৯১ রান শোধ ক‌রে ৮২ রা‌নের লিড নি‌লো জিম্বাবু‌য়ে ◈ আমলযোগ্য অপরাধের ঘটনায় অবশ্যই মামলা নিতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

প্রকাশিত : ২৯ অক্টোবর, ২০২৪, ০১:২৯ দুপুর
আপডেট : ১৫ এপ্রিল, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

স্বামীর পরিচয় জানালেন সুজানা

হঠাৎ সোমবার দুপুরে বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আসে একসময়ের মডেল ও অভিনয়শিল্পী সুজানার। বিয়ের খবর ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্টের মাধ্যমে জানালেও কবে, কখন বিয়ে করেছেন, সে ব্যাপারে কিছুই উল্লেখ করেননি। এমনকি স্বামীর নাম–পরিচয়ও উল্লেখ করেননি। শুধু এটুকু বলেছিলেন, স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। অবশেষে নিজেই জানালেন বিয়ে নিয়ে সবকিছু। সুজানা জানালেন, তাঁর বরের নাম সৈয়দ হক। তিনি দুবাইয়ের একজন ব্যবসায়ী।

একসময় মডেলিং ও অভিনয় অঙ্গনে ব্যস্ত সময় পার করলেও সাত বছর ধরে এই অঙ্গনের সঙ্গে সব ধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করেন সুজানা। দেশের একসময়ের জনপ্রিয় এই মডেল ও অভিনেত্রী দীর্ঘদিন ধরেই অভিনয় থেকে দূরে আছেন। অভিনয়ে ফেরার কোনো সম্ভাবনা নেই বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। সুজানার বেশির ভাগ সময় কাটে দুবাইয়ে। সেখানে তিনি ব্যবসার সঙ্গেও যুক্ত আছেন।

গত কয়েক বছর দুবাইয়ে বেশি থাকেন সুজানা। একটা সময় পরিচয় হয় সৈয়দ হক নামের এই ব্যবসায়ীর সঙ্গে। আজ দুবাই থেকে বিয়ের খবর নিশ্চিত করে সুজানা জানান, গত ২২ আগস্ট দুবাইয়ে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরেছেন তিনি। তাঁর স্বামীর নাম সৈয়দ হক। তিনিও দুবাই থাকেন, পেশায় একজন ব্যবসায়ী।

সাত বছর ধরে স্বামী সৈয়দ হকের সঙ্গে পরিচয় সুজানার। তবে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল না উল্লেখ করে সুজানা জানালেন, পারিবারিকভাবে তাঁদের বিয়ে হয়েছে। সুজানা বলেন, ‘আগস্টে যখন আমাদের বিয়ে হয়, তখন বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ভালো ছিল না। তাই বিয়ের খবরটি তখন জানানোর মতো অবস্থা ছিল না। একেবারে ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হয়েছে। বিয়েটা যেহেতু পারিবারিক ব্যাপার, তাই আমাদের দুই পরিবার অবগত।’

সুজানা আরও জানান, তাঁর ইচ্ছা ছিল হানিমুনে না গিয়ে স্বামীর সঙ্গে হজ পালন করবেন। সেই ইচ্ছাও পূরণ করেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিয়ের দুই দিন পর আমরা দুজনে ওমরাহ পালন করেছি। আল্লাহ আমাকে যে পথে রেখেছেন, আমি বাকিটা জীবন এভাবে পার করতে চাই।’

২০০৬ সালে ঢাকার একটি বায়িং হাউসের কর্মকর্তা ফয়সাল আহমেদকে প্রথম বিয়ে করেন সুজানা। এরপর সংগীতশিল্পী ও সংগীত পরিচালক হৃদয় খানের ভালোবাসায় সাড়া দিয়ে ২০১৪ সালের ১ আগস্ট একেবারে ঘরোয়া পরিবেশে বিয়ে করেন। সাড়ে তিন বছর প্রেমের পর করা বিয়েটি ছিল দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে। বিয়ের সাত মাস পরপরই সুজানা-হৃদয় খানের বিচ্ছেদ হয়। উৎস: প্রথম আলো।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়