শিরোনাম
◈ সরকারি খরচে কেউ হজ করতে পারবেন না ◈ তিনবার বিসিএসের নিয়ম অযৌক্তিক, আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ◈ ছাত্রলীগ নিষিদ্ধে খুশি, কিন্তু বিএনপিকে নিষিদ্ধ করলে আমরা কী করব: গয়েশ্বর ◈ ইন্দোনেশিয়ার উপকূলে নৌকায় ভাসছে ১৪০ রোহিঙ্গা ◈ ফুটবল ফেডারেশনের লোগো নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহার করা যাবে না ◈ বাংলাদেশকে হারিয়ে ১০ বছর পর উপমহাদেশে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ের খরা কাটলো: মার্করাম ◈ লড়াই করতে পারলো না, দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে সহজেই মিরপুর টেস্ট হেরে গেলো বাংলাদেশ ◈ সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন গ্রেপ্তার  ◈ ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, গত তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ◈ ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাব: কলকাতা বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা, ২০০ ট্রেনের যাত্রা বাতিল

প্রকাশিত : ২৪ অক্টোবর, ২০২৪, ০৭:১৪ বিকাল
আপডেট : ২৪ অক্টোবর, ২০২৪, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কে দিল লাভ বাইট? কোথায় ভালোবাসা, তারপর তো কামড়: শ্রীলেখা

গতকাল বুধবার (২৩ অক্টোবর) গাড়িতে বসে একটি সেলফি শেয়ার করলেন শ্রীলেখা মিত্র। গায়ে শাড়ি, সাদামাটা মেকআপ হলেও বেশ গাঢ় করে ব্লাশ লাগিয়েছেন। ঠোঁটে ব্রাউন লিপস্টিক। নাকের নকল নথ পরেছেন ঠোঁটে। আর লিপস্টিক দিয়ে কপালে ও থুতনিতে দাগ কেটেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এরকম একটি ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন— ‘ভারতীয় বাঙালির ভাইকিং ভার্সন’।

টালিউড অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্রের সঙ্গে বেশ ভালো সম্পর্ক নেটিজেনদের— এমনটিই বলা যায়। কখনো কেউ কোনো মন্তব্য করলে, জবাব দিতেও ভোলেন না এ অভিনেত্রী। তা সে যতই কটাক্ষ ভরা হোক, নিজের মতো করে উত্তর দেন তিনি। 

ভাইকিং বলতে স্ক্যান্ডিনেভিয়ার (বর্তমান ডেনমার্ক, নরওয়ে, সুইডেন) সমুদ্রে বসবাসকারী ব্যবসায়ী, যোদ্ধা ও জলদস্যুদের দলকে বোঝায়, যারা অষ্টম শতক থেকে একবিংশ শতক পর্যন্ত ইউরোপের এক বিরাট এলাকাজুড়ে লুটতরাজ চালায় ও বসতি স্থাপন করে।

শ্রীলেখার এই পোস্টেই এক নেটিজেন মন্তব্য করেন, ‘কে দিল লাভ বাইট?’ যার জবাবে অভিনেত্রী লিখেছেন—কোথায় ভালোবাসা, তারপর তো কামড়। নিজেই পেনসিল দিয়ে ভাইকিং সাজার চেষ্টা করলাম। 

শ্রীলেখার অনুরাগী এই মন্তব্যে যে মজার ছলে করেছেন, তাতে সন্দেহ নেই। অভিনেত্রীর মন্তব্যের জবাবে আধিজিৎ কুণ্ডু লিখেছেন—আপনি যে নারী ভাইকিং তাতে সন্দেহ নেই। শুধু আইসল্যান্ড, নরওয়ে না গিয়ে কলকাতায় এসেছেন।

আরেকজন লিখেছেন—দক্ষিণ ভারতীয়রাই সম্প্রদায়ের রানি লাগছে পুরো। কেউ আবার শ্রীলেখার সাজ নিয়ে প্রশংসাও করেছেন।

ঠোঁটকাটা হিসেবে বেশ বদনাম রয়েছে শ্রীলেখার। তা সে মোদি-মমতা হোক বা ইন্ডাস্ট্রিতে ঋতুপর্ণা-প্রসেনজিৎ— প্রয়োজন পড়লে যে কারও দিকে আঙুল তুলতে দ্বিধা করেন না অভিনেত্রী। তিনি বলেন, আজকাল এত বেশি সত্যি কথা বলেন যে, কাজ পান না টালিউডে। 

অভিনয়ের পাশাপাশি পরিচালনা-প্রযোজনাতেও হাত পাকিয়েছেন শ্রীলেখা। এমনকি তার ছবি এবং ছাদ জায়গা করেছে দেশ-বিদেশের অনেক নামি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবেও।  

উল্লেখ্য, ২০০৩ সালে শিলাদিত্য সান্যালের সঙ্গে সাতপাকে বাঁধা পড়েছিলেন শ্রীলেখা মিত্র। ১০ বছর পর বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। এরপর আর বিয়ের পিঁড়িতে বসেননি তিনি। একমাত্র মেয়ে আর কাজ নিয়েই কাটছে তার জীবন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়