শিরোনাম
◈ জনগণের আস্থা না থাকলে পুলিশ সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারে না : ডিএমপি  ◈ ডিআইজিসহ ৩ পুলিশ সুপার আটক ◈ বিপিএল সেরা একাদশ বানালো ক্রিকইনফো ◈ রাতের মধ্যে গ্রেফতার না করলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-পুলিশের বিপক্ষে দাঁড়াতে হবে: সারজিস আলম (ভিডিও) ◈ গাজীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের লক্ষ্য করে গুলি ◈ ৬৪ জেলায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে বিএনপির কর্মসূচি ◈ শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট ◈ ছয় সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ ◈ মাস্টারমাইন্ড বিশ্বাস করি না, ছাত্র নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থান: জামায়াত আমির (ভিডিও) ◈ গাজীপুরে হামলার ঘটনায় ওসি প্রত্যাহার, গ্রেপ্তার ১৬

প্রকাশিত : ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৫:৫৪ বিকাল
আপডেট : ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নির্বাচন প্রশ্নে অন্তর্বর্তী সরকারের ১০ চ্যালেঞ্জ

মহসিন কবির: অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের ছয় মাস আজ। দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে একের পর এক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে সরকার। বিভিন্ন দাবি-দাওয়ায় মিটিয়ে সুস্ঠুভাবে দেশে পরিচালনা করা অনেকটা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। স্থিতিশীলতা ফেরানোর পাশাপাশি অর্থনৈতিক সংকট কাটানো ও সংস্কার বাস্তবায়ন করাও সরকারের জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ। এছাড়া রাজনৈতিক দলগুলো চাচ্ছে দ্রুত নির্বাচন। এ নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার রয়েছে ১০ চ্যালেঞ্জে। 

২০২৫ সালের শেষ দিক নির্বাচন করার কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সেই সময় ধরেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন।

ড. ইউনূস বলেছেন, চলতি বছরের শেষ দিকে নির্বাচন হতে পারে। সবশেষে জাপান সরকারের এনএইচকে সম্প্রচারমাধ্যমকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে একথা বলেছেন তিনি। গত বুধবার তিনি ঢাকায় সাক্ষাৎকারটি দেন। তিনি কীভাবে দেশ পুনর্গঠনের পরিকল্পনা করছেন, সে কথাও বলেছেন। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত বছরের আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এরপর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হন মুহাম্মদ ইউনূস।

তবে পরিষ্কার রোডম্যাপ না থাকার প্রশ্ন তুলেছে বড় রাজনৈতিক দল বিএনপি। দ্রুত নির্বাচন দেয়ার জন্য লাগাতার বলে যাচ্ছে দলটি। এমনকি নির্বাচন এই বছরের মাঝামাঝি জুলাই-অগাস্টের মধ্যে সম্ভব, এমনটাও বলেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

ড. ইউনূস বলেছেন, আমরা যখন ক্ষমতায় এসেছিলাম, তখনকার পরিস্থিতি বিবেচনায় আমি মনে করি, আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। কারণ, এটি ছিল পুরোপুরি বিধ্বস্ত সমাজ, বিধ্বস্ত অর্থনীতি, বিধ্বস্ত রাজনৈতিক ব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থা সবকিছুই বিধ্বস্ত। গণতান্ত্রিক দেশের জন্য নির্বাচন একটি অপরিহার্য পদক্ষেপ। নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময় হতে পারে চলতি বছরের শেষ দিক।

মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, যখন নির্বাচন হবে, যারা নির্বাচিত হয়ে সরকারে আসবে, তারা কাজ করার জন্য খুব নিরাপদ ও দৃঢ় ভিত্তি পাবে। তরুণেরা কী করতে চায়? তারা তাদের সৃজনশীল শক্তি দেখাতে চায়। এবং তা বাকি বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে চায়। সুতরাং আমাদের মনে এই আকাঙ্ক্ষাটাই আছে। দেখা যাক, কীভাবে আমরা এগোতে পারি।

১. সুষ্ঠু নির্বাচন
আওয়ামী লীগ বাদ দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন করা বড় একটি চ্যালেঞ্জ। করণ শেখ হাসিনা চলে গেলেও তার রেখে যাওয়া নেতাকর্মীরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করবে। ইতোমধ্যে তারা সামাজিক মাধ্যমে বিভিন্ন হুঙ্কার দিচ্ছেন। আবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতারা দল করতেছে। তাদের মোকাবেলা করা অনেকটা কঠিন হবে। কারণ ছাত্রনেতারা অনেক কিছুই বলছে, ভবিষ্যতে বলবে সেটা কতটা রাখতে পারবেন সরকার। 

২. বিচার ব্যবস্থা
ড. ইউনূসের সরকার ছয় মাস পার করেছেন। এখন পর্যন্ত শেখ হাসিনার বিচার শুরুই করতে পারেননি। আওয়ামী লীগের অন্য নেতাদেরও বিচার ঐ অর্থে শুরু হয়নি। শুধু বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে নেতাদের বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রমও ধীরগতিতে চলছে। নির্বাচনের আগে বিচার শেষ হওয়াও চ্যালেঞ্জ।

৩. ছাত্রদের দলগঠন নিয়ে রাজনৈতিক মতবিরোধ
অন্তর্বর্তী সরকারকে ঘিরে রাজনৈতিক বিভাজন, দ্বন্দ্ব আর অবিশ্বাস দেখা দিয়েছে। সুস্ঠু নির্বাচন না হলে দেশ আবারও খাদের কিনারায় পড়বে। সেখান থেকে ওঠা বেশ কঠিন হয়ে পড়বে। কারণ অর্থনৈতিক অবস্থা এমনিতেই খারাপ। রাজনৈতিক নেতারা বলছেন সরকারের ছত্রছায়ায় ‘কিংস পার্টি’ হচ্ছে।  ‘কিংস পার্টি’ বিতর্কে সরকারের ছাত্র উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ দুজনেই বলেছেন, রাজনীতি করলে তারা সরকারি পদ থেকে বের হয়ে যাবেন। কিন্তু তাতে করে থেমে যায়নি বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো। দলগুলোর শীর্ষ পর্যায় থেকে ক্রমাগত বলা হচ্ছে নতুন দলকে তারা স্বাগত জানাবেন, কিন্তু সরকারে থেকে দল গঠন হলে সেটা জনগণ মেনে নেবে না।

৪. আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
অন্তর্বর্তী সরকার সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তেমন একটা উন্নতি হয়নি। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীও গত সপ্তাহে পুলিশের এক অনুষ্ঠানে বলেছেন ‘কাজের আগের মতো উদ্যমটা নাই বলতে পারেন।’ ছিনতাই, চাঁদাবাজি হওয়ার কথা স্বীকারও করেন তিনি। ৫ অগাস্টের পর থেকে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, মব সংস্কৃতিসহ বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতার ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। পুলিশকে পুরোদমে কাজে ফেরানো অন্যতম চ্যালেঞ্জ। 

৫. সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বাস্তবায়ন
রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ গ্রহণ করে তা বাস্তবায়নে এগিয়ে আসার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, আমরা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনগুলো জনগণ, রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সমাজের কাছে দেব। যাতে করে তারা একমত হতে পারেন, কী করলে তাদের ভালো হবে। এখন সবার সঙ্গে আলোচনা করে সংস্কার কমিশনের স্বল্প মেয়াদী প্রতিবেদন বাস্তবায়ন কঠিন।

৬. দ্রব্যমূল্য ও দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ
বাংলাদেশে অর্থনীতির বেশিরভাগ সূচক খারাপের দিকে হচ্ছে। দেশের ব্যবসা ও বিনিয়োগ পরিস্থিতি নিয়ে বহুমুখী সংকটের কথা বলছেন ব্যবসায়ীরা। অভ্যন্তরীণ ও বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও একটা নেতিবাচক ধারা দেখা যাচ্ছে। দেশের অর্থনীতির জন্য এগুলোকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী সবাই। অর্থায়ন সংকট, ঋণ সহায়তা, সুদহার বৃদ্ধির কারণে ব্যবসায়ীরা উদ্বেগ জানিয়েছেন। ৫ আসস্টের পর বিদেশি বিনিয়োগ তেমন আসেনি। রাজনীতিবিদরা বলছেন ব্যবসায়ীরা নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে চায়। এজন্য বিনিয়োগে ভাটা। এছাড়া শীতের সময় নিত্যপণ্যের দাম ক্রয় ক্ষমতার কিছুটা মধ্যে ছিলো। বিশেষ করে সবজি, মাছ ও মাংস। শীত কমার সঙ্গে সঙ্গে বেড়ে যাচ্ছে সবকিছু। এরমধ্যে সয়াবিন তেলের দাম আবারও বাড়াতে পায়তারা করছে ব্যবসায়ীরা। কোন কোন বোতলজাত তেলের কৃত্রিম সংকটের কথাও বলা হচ্ছে। নিত্যপণ্য ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখারও অন্যতম চ্যালেঞ্জ। 

৭. ভারতের অপপ্রচার মোকাবেলা
ভারতের মিডিয়াসহ সেদেশের একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত জোরেসোরে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে নেমেছে। দিন-রাত মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে যাচ্ছে। সরকারের প্রেস উইং থেকে বারবার প্রতিবাদ জানানো হচ্ছে। ভারতীয় হাই-কমিশনারকে ডেকে বারবার প্রতিবাদ করা হচ্ছে। বাংলাদেশকে নিয়ে শুধু ভারতে নয়, সারাবিশ্বে ‘সংঘবদ্ধ অপপ্রচারের’ অভিযোগ এনে অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, এটি বাংলাদেশ বা ভারত- কারও জন্য ভালো হবে না। যারা উগ্রতা চায়, তাদের জন্যই ‘সহায়ক’ হবে। শেখ হাসিনা ভাষণ দিয়েছেন নিজ দায়িত্বে, ভারত সরকারের অবস্থানের সঙ্গে এটিকে মিলিয়ে দেখার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র শ্রী রণধীর জয়সওয়াল।

তিনি বলেন, ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নূরল ইসলামকে শুক্রবার বিকেল ৫টায় সাউথ ব্লকে তলব করা হয়েছে। এটা জানানো হয়েছে যে, ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে একটি ইতিবাচক, গঠনমূলক এবং পারস্পরিকভাবে উপকারী সম্পর্ক চায়, যা সাম্প্রতিক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে বেশ কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে।

জয়সওয়াল বলেন, তবে দুঃখজনক যে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের নিয়মিত বিবৃতি ভারতকে নেতিবাচকভাবে চিত্রিত করে, যা অভ্যন্তরীণ শাসন সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর জন্য আমাদের দায়ী করে। বাংলাদেশের এই বিবৃতিগুলো ক্রমাগত নেতিবাচকতার জন্য দায়ী।

উপদেষ্টা বলেছেন, ‘গণমাধ্যম, বিশেষ করে ভারতীয় গণমাধ্যম এখানে হওয়া বিপ্লব নিয়ে খুব অখুশি হয়েছে। এটা এখন কেবল ভারত নয়, পুরো বিশ্বে অনেকটা ‘সংঘবদ্ধ অপপ্রচারে’ রূপ নিয়েছে। এটা প্রমাণ করার জন্য যে, বাংলাদেশ এমন দেশ হয়ে গেছে যেখানে সংখ্যালঘুরা নির্যাতিত হয় এবং যেন ‘তালেবানের মত’ সরকার আসছে প্রভৃতি।; এগুলো প্রতিদিন মোকাবেরা করাও চ্যালেঞ্জ।

৮. আওয়ামী লীগকে মোকাবেলা করা
আওয়ামী লীগ আবার দেশের রাজনীতিতে ফেরার অপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে। ইতোমধ্যে    ফেসবুকের মাধ্যমে নানা কর্মসূচি দিয়েছে। শেখ হাসিনা বক্তব্যও দিয়েছেন। তার বক্তব্যের জেলে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িঘর ভারংচুর করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে তার আবারও কর্মসূচি দিতে চাইবে। সেটা মোকাবেলা করাও চ্যালেঞ্জ। 

৯. উপদেষ্টাদের ব্যাপক সমালোচনা করছেন রাজনীতিবিদরা
উপদেষ্টাদের ব্যাপক সমালোচনা করছেন রাজনীতিবিদরা। তারা বলছেন দেশে কোন সমস্যা হলে উপদেষ্টারা সেখানে যান না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোেনের নেতারা গিয়ে সেটা সামলান এবং সমাধান করার চেষ্টা করেন। 

তবে সরকারের সমালোচনা করতে বলেছেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে সবার আগে গণমাধ্যমকে স্বাধীন করতে হবে। শক্তিশালী গোষ্ঠীকে জবাবদিহির আওতায় আনতে চাইলে এখনই আদর্শ সময়। কারণ এই সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করেনি, করবেও না।

গণমাধ্যম বর্তমানে অকল্পনীয় স্বাধীনতা ভোগ করছে মন্তব্য করে প্রেস সচিব বলেন, ‘আমার সমালোচনা করতে পারেন, প্রধান উপদেষ্টার সমালোচনা করতে পারেন এমনকি উপদেষ্টাদেরও সমালোচনা করতে পারেন। কারণ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক করতে স্বাধীন গণমাধ্যমের প্রয়োজন আছে। আমরা সেজন্য যথাযথ পরিবেশ বজায় রাখার চেষ্টা করছি। ৫ ফেব্রুয়ারি বিবিসি বাংলার সমালোচনা করে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। সেই সমালোচনার জন্য দুঃখপ্রকাশ ও ক্ষমাপ্রার্থনা করেছেন তিনি। 

১০. নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসারের নিয়ন্ত্রণে রাখা
জাতীয় নির্বাচনের সময় ভোটকেন্দ্রে প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। যাদের নিয়োগ দেওয়া হয় তাদের অধিকাংশই সরকারি কর্মকর্তা। তাদের দিয়ে নিরপেক্ষতা বজায় রাখা অন্যতম চ্যালেঞ্জ। কারণ অতীত অভিজ্ঞতা ভালো হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়