শিরোনাম
◈ এবার শেখ হাসিনাকে নিয়ে ড. কামাল হোসেনের বিস্ফোরক মন্তব্য! ◈ ওয়াসার নিয়োগে নাহিদ-নুসরাতের সুপারিশ, যা বললেন হান্নান মাসুদ ◈ উন্নয়নকাজে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করবে ডিএনসিসি ◈ কৌশলগত কারণে যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা আমদানির পরিকল্পনা ◈ গ্যাসের দাম বাড়িয়ে পার্বত্য এলাকার অনসোর ব্লকের জন্য পিএসসি চূড়ান্ত ◈ গণঅভ্যুত্থানে হামলায় জড়িত ঢাবির ১২৮ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার ◈ মোংলা ইপিজেডে ১৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে চীনা কোম্পানি ◈ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ভারতকে হারানোর প্রত্যয় হামজা চৌধুরীর কণ্ঠে ◈ নতুন মাত্রায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক, সতর্ক দৃষ্টিতে ভারত ◈ দেশে কোন খাদ্য সংকট হবে না

প্রকাশিত : ১৭ মার্চ, ২০২৫, ০৩:৩৭ রাত
আপডেট : ১৭ মার্চ, ২০২৫, ০৮:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দুটি কারণ পাওয়া গেছে এসএসসিতে পরীক্ষার্থী কমে যাওয়ার

আগামী ১০ এপ্রিল চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হবে। পরীক্ষায় অংশ নিতে এ বছর ১৯ লাখ ২৮ হাজার ২৮১ শিক্ষার্থী ফরম পূরণ করেছেন। গত বছর অর্থাৎ, ২০২৪ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন। সে হিসাবে এবার ৯৫ হাজার ৯১১ জন পরীক্ষার্থী কমেছে।

রোববার (১৬ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল (সি আর) আবরার এ তথ্য তুলে ধরেন।

এতো সংখ্যক পরীক্ষার্থী কেন কমেছে, তা নিয়ে কোনো কথা বলেননি শিক্ষা উপদেষ্টা। সভায় উপস্থিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়েরও বিষয়টি নিয়ে কিছু বলেননি। তবে, পরীক্ষার্থী কমে যাওয়ার দুটি কারণ জানালেন— প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী ঝরেপড়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করা এনজিও গণস্বাক্ষরতা অভিযানের প্রধান নির্বাহী ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী। বেসরকারি এ উন্নয়ন সংস্থার প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘শিক্ষার্থী ঝরেপড়া বন্ধ হয়নি। উপবৃত্তি চালু করায় একসময় শিক্ষার্থী বেড়েছিল। কিন্তু উপবৃত্তির পরিমাণটা এখন এমন যে, তা দিয়ে আর অভিভাবক-শিক্ষার্থীদের স্কুলমুখী করা যাচ্ছে না। প্রত্যন্ত অঞ্চলে এ সমস্যাটা বেশি।’

তিনি আর বলেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস) প্রতিবেদন দেখলে শিক্ষার্থী কমে যাওয়ার আরও কিছু কারণ আমরা দেখতে পাবো। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- প্রাথমিক বিদ্যালয় বা ইবতেদায়ি তথা আলিয়া ধারার মাদরাসায় শিক্ষার্থী কম ভর্তি হচ্ছে। অনেকে হাফেজি পড়ছে, কওমি ঘরানার মাদরাসায় ভর্তি হচ্ছে। ফলে তারা সাধারণ ধারার পড়ালেখায় থাকছে না। এর প্রভাব এসএসসি ও এইচএসসিতে পড়ছে। এসব পাবলিক পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী কমে যাচ্ছে।’

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়