শিরোনাম
◈ একদিন নাহিদ প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন : প্রেস সচিব ◈ পিলখানা হত্যাকাণ্ড: বিডিআর সদস্য দ্বারা সংঘটিত, ফুলস্টপ, কোনো ‘ইফ’ এবং ‘বাট’ নাই: সেনাপ্রধান (ভিডিও) ◈ কী লেখা ছিল নাহিদের পদত্যাগপত্রে ◈ পদত্যাগ করে যা বললেন নাহিদ ইসলাম (ভিডিও) ◈ হাসিনার পতন মিয়ানমারের প্রতিরোধ যোদ্ধাদের উৎসাহিত করেছে ◈ মিরপুরে শাহাদাত বাহিনীর পরিচয়ে মার্কেটে হামলা ও চাঁদাবাজি, গ্ৰেফতার ১  ◈ ভারতের সঙ্গে সম্পর্কে টানাপড়েন, বাংলাদেশকে কাছে টানছে চীন ◈ অবশেষে পদত্যাগ করেছেন তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ◈ আপনাদের সতর্ক করে দিচ্ছি, পরে বলবেন যে আমি সতর্ক করিনি: সেনাবাহিনী প্রধান (ভিডিও) ◈ চিরতরে ইন্টারনেট শাটডাউন বন্ধে স্টারলিংককে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে: প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ২৭ জুলাই, ২০২৪, ০৯:৪৩ রাত
আপডেট : ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তিন সমন্বয়কের খোঁজ নিতে ডিবির গেটে ১২ শিক্ষক 

সুজন কৈরী: [২] গোয়েন্দা পুলিশের কাছে শিক্ষকদের প্রশ্ন নিরাপত্তার শঙ্কা থাকলে পরিবারের কাছে না দিয়ে ডিবি হেফাজতে কেন?

[৩] শনিবার বিকেল ৪টার দিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদারের খোঁজ নিতে ডিএমপির ডিবি কার্যালয়ে যান বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের ১২ শিক্ষক।

[৪] তবে ‘ব্যস্ততার’ কারণে তাদের সঙ্গে দেখা করেননি ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। পরে সেখানে ২০ মিনিটের মতো অবস্থান করে শিক্ষক প্রতিনিধিরা ফেরত যান।

[৫] গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে ডিবির গেটে শিক্ষকরা কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন, আমরা জেনেছি, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন ছাত্রকে হাসপাতাল থেকে অধিকতর নিরাপত্তার জন্য ডিবির হেফাজতে নিয়ে আসা হয়েছে। হাসপাতাল থেকে তাদের এখানে আনা হলো কেনো, শুধু এটা জানতেই আমরা এসেছিলাম। তখন এখানকার অফিস প্রধান ভেতরেই ছিলেন এবং তাকে খবরও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তিনি আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি।

[৬] ঢাবি সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা বলেন, আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা, নিরাপত্তাসহ সব বিষয় নিয়েই উদ্বিগ্ন। এ জন্যই আমরা খোঁজ নিতে এসেছি, শিক্ষার্থীদের কী নিরাপত্তার অভাব হলো? ডিবি শিক্ষার্থীদের তো আমাদের জিম্মায়ও দিতে পারত। কিন্তু তিনি (হারুন) তো আমাদের সঙ্গে দেখাই করলেন না।

[৭] শিক্ষকরা ডিবি হেফাজত থেকে শিক্ষার্থীদের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানান।

[৮] ১২ সদস্যের শিক্ষক প্রতিনিধিদলে ছিলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরিন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক তানজিম উদ্দীন খান, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রুশাদ ফরিদী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজলী শেহরীন ইসলাম।

[৬] জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মির্জা তাসলিমা সুলতানা ও অধ্যাপক সাঈদ ফেরদৌস, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবদুল্লাহ হারুন চৌধুরী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অরণি সেমন্তী খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক সাইমুম রেজা, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউল্যাব) শিক্ষক অলিউর সান ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার শিক্ষক তামারা মাকসুদ। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান

এসবি২

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়