শিরোনাম
◈ শিক্ষক বাবার ‘ঠিকাদারি লাইসেন্স’ নিয়ে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ ◈ পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বাংলাদেশে তিনদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ◈ কুয়েটের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যকে অব্যাহতির প্রক্রিয়া শুরু ◈ কাতারের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ার আহ্বান ড. ইউনূসের ◈ সারাদেশে জাতীয় পরিচয়পত্র  সংশোধনে সুখবর ◈ অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে ১৫ বিচারকের নথি চেয়েছে দুদক ◈ বাংলাদেশের নারী ক্রীড়াবিদদের প্রশিক্ষণ ও সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে সহযোগিতার আশ্বাস কাতার ফাউন্ডেশনের ◈ কাশ্মিরে হামলা: পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপ ভারতের ◈ আরাকান সদস্যদের ভিডিও পুরোপুরি সত্য নয়, আবার মিথ্যাও নয়: চট্টগ্রামে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আলাদা সম্মেলন হবে: দোহায় প্রেস সচিব 

প্রকাশিত : ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:১৩ রাত
আপডেট : ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ: বিশ্বব্যাংক

চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৩ শতাংশে দাঁড়াতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। বুধবার (২৩ এপ্রিল) সংস্থাটির প্রকাশিত ‘সাউথ এশিয়া ডেভেলপমেন্ট আপডেট: ট্যাক্সিং টাইমস’ শীর্ষক দ্বি-বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

বিশ্বব্যাংক জানায়, চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও দেশটি এই প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে। যদিও জানুয়ারিতে সংস্থাটি বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ১ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল, নতুন পূর্বাভাসে তা কমিয়ে ধরা হয়েছে।

তবে আশার আলোও আছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২০২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি কিছুটা বাড়বে এবং তা দাঁড়াতে পারে ৪ দশমিক ৯ শতাংশে। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরে দেশে গড় মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশে পৌঁছাতে পারে বলেও সতর্ক করেছে বিশ্বব্যাংক।

অন্যদিকে, বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরের জন্য ৫ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দক্ষিণ এশিয়ায় ২০২৫ সালে গড় প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ, যা ২০২৬ সালে বেড়ে ৬ দশমিক ১ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। অঞ্চলটির অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে ভারতে চলতি অর্থবছরে সাড়ে ৬ শতাংশ এবং পাকিস্তানে ২ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে।

বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার বলেন, এখনই সময় নির্দিষ্ট কিছু সংস্কারের দিকে মনোযোগ দেয়ার। যাতে অর্থনীতির সহনশীলতা বাড়ে, প্রবৃদ্ধি জোরদার হয় এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। বাণিজ্য আরও উন্মুক্ত করতে হবে, কৃষি খাতে আধুনিকায়ন আনতে হবে এবং বেসরকারি খাতে গতি আনতে হবে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়