২০২৪ সাল শেষে দেশের ব্যাংক খাতে আদায় অযোগ্য ঋণের পরিমাণ ২ লাখ ৯১ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা। যা বিতরণ করা ঋণের ১৭ শতাংশের ওপরে। জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলছেন, নিয়ম মেনে ঋণ বিতরণ না করায় এমন পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র বলছেন, এমন বাস্তবতায় ব্যাংক খাত ঝুঁকিতে পড়ছে।
দেশের ব্যাংকখাত যেনো লুটপাটের স্বর্গরাজ্য। গেলো সরকারের আমলে রাজনৈতিক বিবেচনায় ছাড় হয়েছে একের পর একের ঋণ। যার বড় একটা অংশই আর উদ্ধারের আশা নেই।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে দেশের ব্যাংক খাতে এমন আদায় অযোগ্য ঋণ বা মন্দ ঋণ দাড়িয়েছে ২ লাখ ৯১ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকায়। যা বিতরণ করা ঋণের ১৭ শতাংশের বেশি।
এরমধ্যে রাষ্ট্রমালিকানাধীন ৬টি ব্যাংকে মন্দ ঋণ সোয়া এক লাখ কোটি টাকা। সবচেয়ে বেশি জনতায়, সাড়ে ৬২ হাজার কোটি টাকা। এরপরই প্রায় ২৪ হাজার কোটি অগ্রণী ব্যাংকের, ১৫ হাজার কোটি সোনালী ব্যাংকের এবং রূপালীর সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা।
জনতা ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবুর রহমান বলেছেন, নিয়মকানুনের তোয়াক্কা করা হয়নি, যার ফলে এমন পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে।
যাচাই বাছাই ছাড়া ঋণ দিয়ে এখন বেকায়দায় বেসরকারি ব্যাংকগুলোও। এ খাতে আদায় অযোগ্য ঋণ প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। যে তালিকায় এগিয়ে ন্যাশনাল ও ইউনিয়ন ব্যাংক। এরপরেই আছে ইসলামী ব্যাংক, এসআইবিএল, আইএফআইসি ও পদ্মাসহ ৪১টি বেসরকারি ব্যাংক।
এই সময় পর্যন্ত দেশের ব্যাংক খাতে শ্রেনীকৃত ঋণের পরিমান প্রায় সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকা।
আদায় অযোগ্য ঋণের পরিমাণ প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা
২০২৪ সাল শেষে দেশের ব্যাংক খাতে আদায় অযোগ্য ঋণের পরিমাণ ২ লাখ ৯১ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা। যা বিতরণ করা ঋণের ১৭ শতাংশের ওপরে। জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলছেন, নিয়ম মেনে ঋণ বিতরণ না করায় এমন পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র বলছেন, এমন বাস্তবতায় ব্যাংক খাত ঝুঁকিতে পড়ছে।
দেশের ব্যাংকখাত যেনো লুটপাটের স্বর্গরাজ্য। গেলো সরকারের আমলে রাজনৈতিক বিবেচনায় ছাড় হয়েছে একের পর একের ঋণ। যার বড় একটা অংশই আর উদ্ধারের আশা নেই।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর শেষে দেশের ব্যাংক খাতে এমন আদায় অযোগ্য ঋণ বা মন্দ ঋণ দাড়িয়েছে ২ লাখ ৯১ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকায়। যা বিতরণ করা ঋণের ১৭ শতাংশের বেশি।
এরমধ্যে রাষ্ট্রমালিকানাধীন ৬টি ব্যাংকে মন্দ ঋণ সোয়া এক লাখ কোটি টাকা। সবচেয়ে বেশি জনতায়, সাড়ে ৬২ হাজার কোটি টাকা। এরপরই প্রায় ২৪ হাজার কোটি অগ্রণী ব্যাংকের, ১৫ হাজার কোটি সোনালী ব্যাংকের এবং রূপালীর সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা।
জনতা ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবুর রহমান বলেছেন, নিয়মকানুনের তোয়াক্কা করা হয়নি, যার ফলে এমন পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে।
যাচাই বাছাই ছাড়া ঋণ দিয়ে এখন বেকায়দায় বেসরকারি ব্যাংকগুলোও। এ খাতে আদায় অযোগ্য ঋণ প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। যে তালিকায় এগিয়ে ন্যাশনাল ও ইউনিয়ন ব্যাংক। এরপরেই আছে ইসলামী ব্যাংক, এসআইবিএল, আইএফআইসি ও পদ্মাসহ ৪১টি বেসরকারি ব্যাংক।
এই সময় পর্যন্ত দেশের ব্যাংক খাতে শ্রেনীকৃত ঋণের পরিমান প্রায় সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকা। উৎস: চ্যানেল২৪