শিরোনাম
◈ আমরা আমাদের তরুণদের চীনে পড়াশোনা ও ভাষা শেখায় উৎসাহিত করব : প্রধান উপদেষ্টা ◈ শূন্য সম্পদ কেন্দ্রীকরণ, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য নেট কার্বন নির্গমনের ওপর জোর দেওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’ ◈ মারা গেলেন পোপ ফ্রান্সিস ◈ বাংলাদেশের নতুন বাঁধ নিয়ে ভারতের উদ্বেগ, সীমান্তে প্রতিনিধিদল (ভিডিও) ◈ আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান ◈ চাঁনখারপুল গণহত্যা : সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন ◈ এবার ব্যাংক হিসাব তলব মডেল মেঘনা আলমের ◈ করফাঁকির কারণে ২০২৩ সালে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারিয়েছে সরকার: সিপিডি ◈ দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম

প্রকাশিত : ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১১:৪০ রাত
আপডেট : ০৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আরও কমল ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, সাত মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন

টানা তিন সপ্তাহ ধরে হ্রাস পেয়েছে ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, ২০ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন থেকে কমে ৬৪৪ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। এটি সাত মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন।

আজ শুক্রবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।

এর আগে, ১৩ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে রিজার্ভ ১ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলার কমে ৬৫২ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়ে ছিল।

বিশ্বে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারত। অর্থাৎ চীন, জাপান ও সুইজারল্যান্ডের পরেই ভারতের অবস্থান।

অন্যদিকে মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির পতন অব্যাহত রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রেকর্ড পতনের মধ্য দিয়ে রুপির লেনদেন শেষ হয়। গত সপ্তাহে রুপি শূন্য দশমিক ২ শতাংশ কমে ১ মার্কিন ডলারের বিপরীতে সর্বনিম্ন ৮৫ দশমিক ১০ রুপিতে পৌঁছে।

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিবর্তন মূলত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে হস্তক্ষেপ ও রিজার্ভে থাকা বৈদেশিক সম্পদের মূল্য বৃদ্ধির বা হ্রাসের কারণে ঘটে। রুপি বাজারে অপ্রত্যাশিত ওঠানামা রোধে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই) দুই পক্ষেই হস্তক্ষেপ করে থাকে।

তা ছাড়া ভারতের জিডিপি প্রবৃদ্ধি জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে কমে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ হয়েছে, যা প্রায় দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। আগের বছর একই সময়ে দেশটির প্রবৃদ্ধি ছিল ৮ দশমিক ১ শতাংশ। মূলত উৎপাদন খাতের ধীর গতির কারণেই প্রবৃদ্ধি কমেছে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়