শিরোনাম
◈ মাসে অতিরিক্ত ২৫০ মিলিয়ন ডলার গুনতে হবে মার্কিন শুল্ক থাকলে  ◈ ভারতের সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ বাংলাদেশের কাছে তুলল পাকিস্তান ◈ মেরে না ফেলা পর্যন্ত ভারত, ‘র’ আর আ.লীগের বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত থাকবে: হাসনাত আবদুল্লাহ ◈ ‘চীন সরকারের হাসপাতাল নীলফামারীতে হবে’ ◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন নাগরিকদের জন্য সতর্কতা ◈ বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা ◈ দেশের বাজারে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ◈ প্রশাসন কার পক্ষে,পাল্টাপাল্টি অভিযোগে এনসিপি - বিএনপি ◈ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেলের প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ চলছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা ◈ জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ নারী সংস্কার কমিশনের

প্রকাশিত : ০১ অক্টোবর, ২০২৪, ০৯:৪৯ সকাল
আপডেট : ৩০ মার্চ, ২০২৫, ০৪:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জুলাই ও আগস্ট মাসে বিদেশি ঋণ পাওয়ার চেয়ে পরিশোধ করতে হয়েছে বেশি

চলতি অর্থবছরের জুলাই-আগস্ট মাসে দেশে যত বিদেশি ঋণ এসেছে, আগে নেওয়া বিদেশি ঋণের কিস্তি পরিশোধে তার তুলনায় বেশি অর্থ খরচ করতে হয়েছে। 

সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) জুলাই ও আগস্ট মাসের বিদেশি ঋণ পরিস্থিতি সম্পর্কে এক হালনাগাদ প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, এই দুই মাসে দেশে ৪৫ কোটি ৮২ লাখ ডলার বিদেশি ঋণ এসেছে। তবে এ সময় বিদেশি ঋণ শোধ করতে হয়েছে ৫৮ কোটি ৯২ লাখ ডলার।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ (আইএমএফ) উন্নয়ন সহযোগীদের অনেকে বাংলাদেশকে কয়েকশ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার যেসব সংস্কার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, তার বাস্তবায়নে সহায়তা করতে মূলত অতিরিক্ত ঋণ দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে জুলাই-আগস্ট সময়ে ছাড় করা হয়েছে কম অর্থ। বিপরীতে এ সময়ে দেশকে নিয়মিতভাবে বিদেশি ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ (আইএমএফ) উন্নয়ন সহযোগীদের অনেকে বাংলাদেশকে কয়েকশ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার যেসব সংস্কার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, তার বাস্তবায়নে সহায়তা করতে মূলত অতিরিক্ত ঋণ দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে জুলাই-আগস্টে ছাড় দেওয়া হয়েছে কম অর্থ। বিপরীতে এ সময়ে দেশকে নিয়মিতভাবে বিদেশি ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে।

ইআরডি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে ঋণের আসল হিসেবে ৪১ কোটি ৫৬ লাখ ডলার এবং সুদ বাবদ ১৭ কোটি ৩৬ লাখ ডলার পরিশোধ করা হয়েছে। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় সুদাসল বাবদ বেশি পরিশোধ হয়েছে ১৯ কোটি ডলার। 

জুলাই-আগস্ট মাসে ঋণ পরিশোধে খরচ বাড়লেও বিদেশি ঋণের প্রতিশ্রুতি প্রায় তলানিতে নেমেছে। ওই দুই মাসে মাত্র দুই কোটি ডলার ঋণের প্রতিশ্রুতি মিলেছে। সূত্র : প্রথমআলো

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়