শিরোনাম
◈ ঢাকায় ‘র’ এর স্টেশন চীফ কে, জানালেন সাংবাদিক জুলকারনাইন ◈ আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের: গত ৩৬ বছরে শুধু সন্দ্বীপের আশপাশে ভূমি বেড়েছে ৪৭৫ বর্গকিলোমিটার ◈ আগামী ঈদের আগেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার : জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ◈ আশুগঞ্জের ‍তরুণ রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধে, খবর এলো মৃত্যুর ◈ ৬ মাসের শিশু রিকশা উল্টে নালায় পড়ে নিখোঁজ ◈ অনার্স পড়ুয়া ভাগ্নের প্রেমে পালালেন মামি, সন্তান ও স্বর্ণালঙ্কারসহ উধাও ◈ যুক্তরাষ্ট্রে শত শত শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, এআই নিরীক্ষায় ভারতীয় ও বাংলাদেশিরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ◈ শনিবার থেকে গুলশানে বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারি চালিত রিকশা চলাচল ◈ আওয়ামী লীগকে বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিষিদ্ধ করতে হবে: শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি ◈ কক্সবাজার-মহেশখালী নৌ রুটে সী ট্রাক চালু: পর্যটনে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন

প্রকাশিত : ২৬ জুলাই, ২০২৪, ০৮:৫২ রাত
আপডেট : ১৩ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আগের বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে মুরগি, পেঁয়াজ, আদা ও রসুন, সবজির বাজারে কিছুটা স্বস্তি

মাসুদ আলম: [২] বর্তমানে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় রাজধানীর সঙ্গে সারা দেশের পণ্য সরবরাহ সচল হতে শুরু করেছে। এতে সবজির বাজারে দুই সপ্তাহ পর কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। কেজিতে ২০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। অধিকাংশ সবজি ৬০ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে। শুক্রবার রাজধানীর বাজার ঘুরে এমন দৃশ্য দেখা গেছে। 

[৩] সরেজমিনে দেখা যায়, কাঁচামরিচের কেজি ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা। যা দুইদিন আগেও ছিলো ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি। বেগুন কেজিতে ৪০ টাকা কমে ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, কাঁকরোল ৬০ থেকে ৮০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, লাউ প্রতিটি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ধুন্দল ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কাকরোল ৬০ থেকে ৮০ টাকা, শসা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, পাকা টমেটোর কেজি প্রকারভেদে ১৪০ থেকে ১৮০ টাকা এবং গাজর ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।  

[৪] ব্রয়লারের কেজি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা। সোনালির কেজি ৩০০ থেকে ৩১০ টাকা। লাল ডিমের ডজনে ৫ টাকা কমেছে বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা। আবার কোথাও ১৬৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। 

[৫] বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকা, গরুর কলিজা ৭৮০ টাকা ও খাসির মাংসের কেজি এক হাজার ১৫০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা।  

[৬] দেশি পেঁয়াজ ১১৫ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আলুর কেজি ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। আদা ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি ও রসুন ২০০ থেকে ২১০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। 

[৭] সপ্তাহ ব্যবধানে মাছের দামও কিছুটা কমেছে। কেজিতে ৫০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। আবার কিছু কিছু মাছের দাম আগের মতোই আছে। চাষের শিং (আকারভেদে) বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৬০০ টাকায়। রুই (আকারভেদে) ৩০০ থেকে ৩৫০  টাকা, পাপদা ৩৮০ থেকে ৪০০ টাকা,  মৃগেল ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, চাষের পাঙাস ১৯০ থেকে ২২০ টাকা ও চিংড়ির কেজি ৮০০ থেকে এক হাজার ২০০ টাকা।

[৮] ভাটারা নুরেরচালা বাজারের সবজি বিক্রেতা শুভ বলেন, কোটা আন্দোলন ও কারফিউর কারণে সরবরাহ কমে যাওয়ায় কাঁচা পণ্যের দাম কিছুটা বেশি ছিল। এখন তা স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। প্রায় সব ধরনের সবজির দাম কেজিতে ২০ থেকে ৪০ টাকা কমেছে। 

[৯] বাড্ডা বাজারে বাজার করতে আসা একাধিক ক্রেতা বলেন, কোনো একটা ইস্যু পেলেই পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয়। আড়ৎদাররা ইচ্ছে করে সংকট তৈরি করে। হঠাৎ করে ১৪০ টাকার ডিম হয়ে ১৮০ টাকায় উঠেছিলো। আগে যতটুকু বাজার নিতাম, এখন তার অর্ধেক কিনে সংসার চালাই। এভাবে আর কতদিন চলবে! সম্পাদনা: এম খান

এমএ/আইকে/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়