ইমন হোসেন: [২] ঘর সাজানো থেকে শুরু করে সামাজিক, রাজনৈতিক কিংবা রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে শোভা পায় কৃত্রিম ফুল। ক্রমাগত বাড়ছে এর চাহিদা। জানা যায়্, বছরে প্রায় ৩০ কোটি টাকার কৃত্রিম ফুল আমদানি হয় বাংলাদেশে। এই ফুলের বড় অংশই আসে চীন থেকে। থাইল্যান্ড থেকেও আমদানি করা হয়ে থাকে। (এখন টিভি ১০-০৭-২০২৪)
[৩] কৃত্রিম ফুলগুলো তৈরি হয়ে থাকে প্লাস্টিক, ফোম ও কাপড় দিয়ে। মেটাল ও প্লাস্টিকের ছোট পুঁতি দিয়ে ফুলের সৌন্দর্য বাড়ানো হয়। এসব ফুলের মধ্যে রয়েছে গোলাপ, টিউলিপ, কসমস, বেলি, কছম, নাইট ফুল, জারবারা, শাকুরা, অর্কিড, গাঁদা, সূর্যমুখী ফুল ইত্যাদি।(আনন্দবাজার পত্রিকা)
[৪] ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডিসেম্বর থেকে মার্চ এই চারমাসে বেড়ে যায় কৃত্রিম ফুল বিক্রি। যার বড় অংশই যায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। এদিকে দেশে প্লাস্টিক ফুল তৈরি না হওয়ায় আমদানিতে ব্যয় হচ্ছে রিজার্ভের ডলার। এমন অবস্থায় চাহিদা মেটাতে দেশেই কৃত্রিম ফুল উৎপাদনে সরকারে নীতিমালা চান ব্যবসায়ীরা। (প্রতিদিনের সংবাদ ১২-০৭-২০২৪)
[৫] বাংলাদেশ প্লাস্টিকদ্রব্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি শামিম আহমেদ বলেন, বিদেশে কৃত্রিম ফুলের বাজার বড় হলেও বাংলাদেশের ফুলের বাজারের বড় অংশই এখনো প্রাকৃতিক ফুলের দখলে। বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার্স সোসাইটির তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার ফুলের বাজার রয়েছে। (কালের কন্ঠ)। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী
এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :