বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়ার আদালত রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় দায়েরকৃত মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখান।
বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) সকালে তাকে আদালতে হাজির করা হয়।
এদিন তাকে আদালতে হাজির করলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাকে গ্রেফতার দেখানোর জন্য আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর তাকে গ্রেফতার দেখানোর পক্ষে শুনানি করেন।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (১০ এপিল) আটকাদেশ আইনে এক মাসের জন্য কারাগারে পাঠানো হয়েছে ‘মিস আর্থ’ বাংলাদেশ বিজয়ী অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে। ডিবি পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সেফাতুল্লাহ তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আটকাদেশ আইনে সরকার কোনো ব্যক্তিকে আদালতের আনুষ্ঠানিক বিচার ছাড়াই নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আটক বা বন্দী করতে পারে। এই ধরনের আইন সাধারণত জননিরাপত্তা, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে প্রয়োগ করা হয়।
আদেশে বলা হয়, ১৯৭৪ সনের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২ (এফ) ধারার জননিরাপত্তা ও আইন শৃঙ্খলা পরিপন্থী ক্ষতিকর কাজ থেকে নিবৃত্ত করার জন্য এবং আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে আবশ্যক অনুভূত হওয়ায় ১৯৭৪ সনের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ৩(১) ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে মেঘনা আলমকে কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এই আটকাদেশ স্বাক্ষরের তারিখ থেকে ৩০ দিন কারাগারে আটক রাখার আদেশ প্রদান করা হয়েছে।