শিরোনাম
◈ বড় হারে অনিশ্চয়তায় বাংলাদেশের বিশ্বকাপ স্বপ্ন  ◈ জ্বালানির চাহিদা মেটাতে নতুন বিনিয়োগ খুঁচছে সরকার  ◈ ঢাকায় ফিরলেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীরা ◈ প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দিল নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন ◈ ইজিবাইকসহ অপহরণকৃত চালককে উদ্ধার করেছে নৌবাহিনী ◈ হামজা চৌধুরী‌কে দেখে সামিত শোম বললেন, আমি বাংলা‌দে‌শের হ‌য়ে খেল‌তে আগ্রহী, পাসপোর্ট করছি ◈ রোববার প্রথম টে‌স্টে বাংলা‌দেশ ও জিম্বাবু‌য়ে মু‌খোমু‌খি, না‌হিদ রানা‌কে ভয় পা‌চ্ছে সফরকারীরা  ◈ ইংল্যান্ড প্রিমিয়ার লি‌গে খেল‌বেন সাব্বির রহমান, রওনা হ‌বেন ২ মে ◈ ভারতের সঙ্গে ‘যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায়’ ডুবছে তাদেরই অর্থনীতি! ঢাকাকে বার্তা দিল নয়াদিল্লি: আনন্দবাজারের প্রতিবেদন ◈ ট্রাম্প-শি জিনপিং-মোদি এসে বাংলাদেশে কিছু করে দিয়ে যাবেন না: মির্জা ফখরুল (ভিডিও)

প্রকাশিত : ০৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:৫১ দুপুর
আপডেট : ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হবিগঞ্জে পরকীয়ার জেরে দিনমজুর হত্যা, ১৬ বছর পর ৪ জনের মৃত্যুদন্ড

কিবরিয়া চৌধুরী, হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জের মাধবপুরে পরকীয়ার জের ধরে এক দিনমজুরকে হত্যার ঘটনায় চারজনকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) একেএম কামাল উদ্দিন এ রায় দেন।

আদালত আসামিদের প্রত্যেককে ফাঁসিতে ঝুঁলিয়ে মৃত্যুদন্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া এ হত্যা মামলার অপর আসামি মারাজ মিয়ার আগেই মৃত্য হওয়ায় আদালত তাকে অব্যাহতি দেন।
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, মাধবপুর উপজেলার বার চান্দুরা প্রামে মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, একই গ্রামের মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, মৃত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া ও মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়া ছেলে আবুল মিয়া।  

মামলায় বিবরনের বরাতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার তপন সিংহ জানান, বার চান্দুরা গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে দিনমজুর ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সাথে আসামিদের একজনের পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এর জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবুকে হত্যা করে লাশ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়। এ ঘটনায় ছাবু মিয়ার ভাই হাফিজ মিয়া তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন।  একই বছরের ২১ মে মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র  দাথিল করেন। প্রায় ১৬ বছরে ধরে বিচার কাজে ১৩ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত রায় দিলেন।
 
রায় ঘোষনার সময় আদালতে উপস্থিত মামলার বাদী হাফিজ মিয়া বলেন, ১৬ বছর অতিকষ্টে মামলা পরিচালনা করেছি। হত্যাকান্ডের শিকার আমার ভাই সহজ-সরল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। আমি এ রায়ে সন্তুষ্ট হয়েছি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়