শিরোনাম
◈ ঈদ মিছিলে নাসিরুদ্দিন হোজ্জার পাপেট নিয়ে কেন এত আলোচনা, হাস্যরস? ◈ বোতল হাতে নিয়ে মারতে ছুটে আসা কোচকে ‘কুংফু কিক’ মারলেন রেফারি (ভিডিও) ◈ দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস ◈ ১০ জেলায় ঈদের প্রথম দিনে সড়কে ঝরলো ২১ প্রাণ ◈ তালিকা হালনাগাদ: তরুণ ভোটাররা এবারও বিশেষ হিসাব-নিকাশে  ◈ নেতাকর্মীদের সঙ্গে খালেদা জিয়ার ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় ◈ ট্রাম্পকে গাজায় হামলা বন্ধে আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির ◈ সৌদি আরবে আত্মহত্যার আগে স্ত্রীসহ ২ জনকে কুপিয়ে হত্যা করলো বাংলাদেশি ◈ তিন এজেন্ডা নিয়ে এগোচ্ছি: নাহিদ ইসলাম ◈ নেপালের মাওবাদী কমান্ডার এখন রাজতন্ত্রের পক্ষে হিন্দুত্ববাদী আন্দোলনের নেতা

প্রকাশিত : ২৭ মার্চ, ২০২৫, ১২:৪৭ রাত
আপডেট : ৩১ মার্চ, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শহীদ জিয়াকে 'স্বাধীনতার ঘোষক' বলায় মুক্তিযোদ্ধাদের ভুয়া ভুয়া স্লোগান (ভিডিও)

পাবনায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক’ দাবি করায় ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশ। এসময় চরম হট্টগোল দেখা দেয়।

বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুরে জেলা প্রশাসন আয়োজিত জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মাকসুদুর রহমান মাসুদ খন্দকারের বক্তব্যের সময় এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য শুরু করেন অ্যাডভোকেট মাকসুদুর রহমান মাসুদ খন্দকার। শুরুতেই তিনি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে ‘মহান স্বাধীনতার ঘোষক’ দাবি করে বক্তব্য দেন। এসময় মুক্তিযোদ্ধাদের একটি অংশ প্রতিবাদ করেন এবং ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে বক্তব্য শেষ না করেই বিএনপি নেতা মাসুদ খন্দকার চলে আসেন।

এসময় অনুষ্ঠানে চরম হট্টগোল দেখা দেয়। অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম ও পাবনা পুলিশ সুপার মোরতোজা আলী খানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মাসুদ খন্দকার বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনার একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিচ্ছিলাম। এসময় সব মুক্তিযোদ্ধা নয়, ফ্যাসিবাদের কিছু দোসর হট্টগোল শুরু করে।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি ভুল বলিনি। অবশ্যই সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক। সেখানে কোনো আপত্তির কিছু নেই। অনুষ্ঠান ভন্ডুল করার জন্য এটি ফ্যাসিবাদের দোসরদের একটি চক্রান্ত। তবে সেটি সফল হয়নি। পরে অনুষ্ঠান স্বাভাবিকভাবেই শেষ হয়েছে।’

এ বিষয়ে পাবনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম বলেন, ‘বিএনপির একজন নেতা বক্তব্য দিচ্ছিলেন। এসময় তার বক্তব্যের একটা অংশে কয়েকজন লোক তাকে বলেন, আপনি এই বক্তব্য দিতে পারেন না। পরে অনুষ্ঠান স্বাভাবিকভাবে শেষ হয়েছে।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়