শিরোনাম
◈ সাংবাদিকের করা এক প্রশ্নে বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী ◈ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে এসি চালানো নিয়ে নতুন নির্দেশনা ◈ গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দুই অভিযোগ ওঠার পর সাময়িক অব্যাহতি দিল এনসিপি ◈ আবারও স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, দেশে ভরিতে কত বাড়লো? ◈ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিরাপত্তায় হটলাইন ◈ কোন পথে সেভেন সিস্টার্স, ভারতের এত ভয় কেন? ◈ প্যাভিলিয়ন থেকে আজহারউদ্দিনের নাম সরানো: 'বিশ্বের কোনো ক্রিকেটারের সঙ্গে যেন এমন না ঘটে ◈ সাকিব আল হাসা‌নের বিরুদ্ধে দুদকের কমিটি গঠন ◈ বাংলা‌দে‌শের ১৯১ রান শোধ ক‌রে ৮২ রা‌নের লিড নি‌লো জিম্বাবু‌য়ে ◈ আমলযোগ্য অপরাধের ঘটনায় অবশ্যই মামলা নিতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

প্রকাশিত : ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১২:৫৪ রাত
আপডেট : ২৫ মার্চ, ২০২৫, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কুমিল্লায় বানভাসিদের কান্না থামছে না

শাহাজাদা এমরান,কুমিল্লা।। কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে বন্যার পানি কিছুটা কমতে শুরু করছে। এতে ভেসে উঠছে বন্যার ক্ষতি। তা দেখে বানভাসিরা অশ্রুসিক্ত হয়ে অসহায়ের মতো তাকিয়ে রয়েছে। বিশেষ করে গোমতী নদীর ভাঙনকবলিত এলাকাগুলোয় ভয়াবহ ক্ষতির চিহ্ন দেখে কান্নায় ভেঙে পড়ছেন সেখানকার মানুষ। সব হারিয়ে নি:স্ব মানুষগুলোর সামনে এখন অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ।

গোমতীর ভাঙনের ফলে বুড়িচং উপজেলার বেড়িবাঁধ সংলগ্ন অন্তত ছয়টি গ্রামের মানুষের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। অনেকের বাড়িঘর ভেঙে পড়েছে। দীর্ঘদিন পানির নিচে থাকার পর ঘরের মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত এসব মানুষকে পুনর্বাসনের পাশাপাশি তাদের মানসিকভাবে চাঙা রাখতেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

চলমান বন্যায় কুমিল্লার ১৪ উপজেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছেন বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার ৫ লাখের বেশি মানুষ। বুড়িচং অংশে গোমতী নদীর ভাঙন, ব্রাহ্মণপাড়া অংশে সালদা নদীর ভাঙন এবং সদর উপজেলা অংশে ঘুংঘুর নদীর ভাঙনের ফলে বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়ার মানুষজন পানিবন্দি হয়ে পড়েন। দীর্ঘ ১৫দিন পর পানি কিছুটা কমতে থাকলেও এখনও অনেকে পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন। ঘরবাড়ি ভেঙে, মালামাল নষ্ট হয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন এ দুই উপজেলার মানুষ।

কুমিল্লার জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান বলেছেন, বন্যা পরবর্তী মানুষের দূর্দশা লাগবে সরকার প্রয়োজনীয় সব কিছুই করবে। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়