শিরোনাম
◈ ‘আমরা একটি কঠিন কিন্তু অপরিহার্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি’  ◈ বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার সময় জীবননাশের শঙ্কায় ছিলাম: দাবি হাথুরুসিংহের ◈ জাতীয় পরিচয়পত্রের অসুন্দর ছবিটি ঘরে বসেই বদলাবেন যেভাবে ◈ বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত করলো ভারত ◈ ‘৫ বছরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে খরচ ২৩০০ কোটি, তা ৭০০ কোটিতে নামানো সম্ভব’ ◈ নারী সংস্কার কমিশনের কিছু সুপারিশ কোরআন-হাদিসের লঙ্ঘন, বললেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ◈ রামপালের চেয়ে ৬০% কম: মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্রে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম ৮.৪৫ টাকা ◈ সোনার খোঁজে নেপাল যা‌চ্ছে বাংলাদেশ টেবিল টেনিস দল ◈ সংসদীয় সংস্কারে রাষ্ট্রপতির স্বাধীন সিদ্ধান্তের পক্ষে বিএনপি, ২২ এপ্রিল তৃতীয় দফা বৈঠক ◈ ডিসেম্বরে নির্বাচন আদায়ে সোচ্চার বিএনপি, সর্বদলীয় জনমত গঠনে জোর, চলছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ

প্রকাশিত : ১৩ আগস্ট, ২০২৪, ১২:৫৫ রাত
আপডেট : ০৮ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির পাঁয়তারা’, আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি স্ত্রী-ছেলেসহ কারাগারে

নোয়াখালী প্রতিনিধি : দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির পাঁয়তারা করা অভিযোগে গ্রেপ্তার নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মোহাম্মদ আলীকে স্ত্রী-ছেলেসহ কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার বিকেলে নোয়াখালী আদালতের সিনিয়রজুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আনোয়ার হোসেন তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। 

কারাগারে যাওয়া অপর দুজন হলেন মোহাম্মদ আলীর স্ত্রী, সাবেক এমপি আয়েশা ফেরদাউস ও তার ছেলে, হাতিয়া উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান আশিক আলী অমি। 

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী চিফ জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের পরিদর্শক মো. শাহ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। 

এর আগে গতকাল রবিবার ভোররাতে হাতিয়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের চর কৈলাস এমপির পুল এলাকার বাড়ি থেকে তাদের হেফাজতে নেয় নৌবাহিনী। পরে থানায় সোপর্দ করলে পুলিশ ৫৪ ধারায় তাদের আদালতে সোপর্দ করে।

হাতিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মতিউর রহমান আদালতে পাঠানো প্রতিবেদনে জানান, গ্রেপ্তার মোহাম্মদ আলী (৬৮), তার স্ত্রী সাবেক এমপি আয়েশা ফেরদাউস (৬২) ও ছেলে হাতিয়ার উপজেলা চেয়ারম্যান আশিক আলী অমি (৪২) বিগত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের সাবেক সংসদ সদস্য ও উপেজেলা চেয়ারম্যান। তারা রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার ও মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ হাতিয়া উপজেলার সাধারণ জনগণের মৌলিক অধিকার হরণ করে। 

এতে আরও উল্লেখ করা হয়, তারা হাতিয়ার বিভিন্ন ঘাটে নিজেদের যানবাহনে লোকজনকে পারাপারে দ্বিগুণ ভাড়া আদায়সহ লুটপাটের রাজত্ব কায়েম করে। স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পর এলাকায় অবস্থান করে পুনরায় দলীয় লোকজনের মাধ্যমে দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির পাঁয়তারা করায় নৌবাহিনী তাদের আটক করে। গুরুতর ধর্তব্য অপরাধ ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করার সন্দেহে তাদেরকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করে হেফাজতে নিয়ে আদালতে উপস্থাপন করলাম। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়