শিরোনাম
◈ রাতে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি মুক্ত হবে : হাসনাত আব্দুল্লাহ ◈ বাধ্যতামূলক অবসরের বিধান বাতিলের সুপারিশ ◈ গেট ভেঙে ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে ঢুকে ভাঙচুর চালাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা (সরাসরি) ◈ ধানমন্ডিতে বাসায় কাজের বুয়ার পরিচয়ে চাকরি নিয়ে দুর্ধর্ষ চুরি ◈ রোজায় নয়, গ্রীষ্মে লোডশেডিং হতে পারে : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে : তারেক রহমান  ◈ আগরতলায় ভিসা কার্যক্রম শুরুর প্রথম দিন জমা পড়ল ১২০ আবেদন ◈ প্রধান বিচারপতি নিয়োগে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা সীমিত করতে সংবিধান সংশোধনের সুপারিশ ◈ বিপিএলে ফাইনালের টিকিট কে পাবে? খুলনা না চিটাগং, জানা যাবে আজ রাতে ◈ শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কী বলছে আওয়ামী লীগ?

প্রকাশিত : ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৯:২০ রাত
আপডেট : ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সৎ মেয়েকে ধর্ষণের মামলায় লতা হারবালের চেয়ারম্যান কারাগারে 

এম.এ. লতিফ, আদালত প্রতিবেদক : ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৬ এর বিচারক মোছা. কামরুন্নাহার সৎ মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে  লতা হারবালের চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী ফাহিমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারী)।

এদিন মামলায় চার্জশিট গ্রহণের জন্য তারিখ ধার্য ছিল। আইয়ুব আলী ফাহিম চার্জশিট দাখিল পর্যন্ত জামিনে ছিলেন। চার্জশিট আসায় আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন তিনি। তার পক্ষে মাসুদ আহমেদ তালুকদার জামিন চেয়ে শুনানি করেন। বাদীপক্ষে আনোয়ারুল ইসলাম জামিনের বিরোধিতা করেন।

উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন এবং চার্জশিট গ্রহণ করে আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি চার্জ শুনানির তারিখ ধার্য করেন।  সৎ মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে ২০২৩ সালের ৫ ডিসেম্বর আইয়ুব আলী ফাহিমের বিরুদ্ধে রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় মামলা করা হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মামলার বাদী অর্থাৎ ভুক্তভোগী নারী আইয়ুব আলী ফাহিমের সৎ মেয়ে। বাদীর বয়স যখন আট বছর, তখন তার মায়ের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। পরে বাদীর মায়ের সঙ্গে ফাহিমের বিয়ে হয়। ২০১৪ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয়। এরপর বাদীর মা যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। বাদীর বাংলাদেশে বিয়ে হয়। তবে, তারও বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। বাদীর এক ছেলে সন্তান আছে। ২০২২ সালের ৩০ মার্চ রাতে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এবং শিশু সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে সৎ মেয়েকে ধর্ষণ করেন আইয়ুব আলী ফাহিম। এরপর প্রায় পাঁচ মাস ধরে নানা সময় একইভাবে সৎ মেয়েকে ধর্ষণ করতে থাকেন তিনি। 

মামলাটি তদন্ত করে ধানমন্ডি মডেল থানার সাব-ইন্সপেক্টর খোকন মিয়া গত বছরের ৩০ আগস্ট, ২০২৪ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়