মোস্তাকিম স্বাধীন: [২] দৃশ্যপট ০১ : ফরিদ হোসেন , একজন চাকরিজীবী সকাল ৮টায় মিরপুর সাড়ে এগারোতে অপেক্ষা করছেন মতিঝিল গামী বাসের জন্য কিন্তু ভীড়ের কারণে বাসে উঠতে পারছেন না । অথচ অন্যসময় এখানে ১৫ মিনিট আগে অপেক্ষা করতেন । এখন মেট্রোরেল সার্ভিস বন্ধ থাকায় বাধ্য হয়ে বাসের অপেক্ষা করছেন ।
দৃশ্যপট: ০২ ফারহানা নাহিদ, পেশায় ব্যাংকার গন্তব্য মতিঝিল । তিনিও গত ক’একদিনের যাতায়াত ব্যবস্থায় দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছেন। কালের কন্ঠ
[২] মেট্রো রেলের বন্ধের ফলে রাজধানীর মানুষের জীবনযাত্রায় নেমে এসেছে ভয়াবহ দুর্বিসহ দুর্যোগ । শুধু অফিসগামী বিভিন্ন পেশাজীবী নয় সব ধরনের মানুষের মধ্যে যাতায়াত ব্যবস্থার দুঃসহ যন্ত্রণা যেন ফিরে এসেছে ।
[৩] ভূক্তভোগীরা জানিয়েছেন মেট্রোরেল বন্ধ থাকায় এখন দিনে ৬০০-৭০০ টাকা ক্ষতি হচ্ছে ।বাইকে সাধারণত দেড়শ টাকায় চলে যাওয়া যায় । মেট্রো না থাকায় তারাও বাড়িয়েছে রাইড ভাড়া ।
[৪] ভূক্তভোগীরা আরো জানিয়েছেন বর্তমানে কারফিউ এবং ৮ টা ৩টা অফিস করায় পরিবহণ সংকটে জীবন আরো খানিকটা যন্ত্রণার মধ্যে রয়েছে, সেই সঙ্গে যদি বৃুষ্টি শুরু হয় তো বলার অপেক্ষা রাখে না ।একজন বলছিলেন, আমার বেতন যতই হোক না কেনো এমন পরিবেশ থাকলে প্রতিদিন যাতায়াত করা সম্ভব হবে না । মানব কন্ঠ
[৫] বিপাকে পড়া এসব যাত্রীদের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে মেট্রোরেল সার্ভিস আবার কবে চালু হবে তা নিয়ে সবার সংশয় কাটছে না । একইসাথে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বন্ধ রয়েছে ।
[৬] ২০২২ সালে মেট্রোরেল চালুর পর থেকে এই পথে যাত্রী সংকটে বাসের সংখ্যা কমতে থাকে ,এখনো যাত্রীর তুলনায় বাস কম থাকায় যাতায়াতে দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষদের।যায়যায়দিন। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী
এসবি২