শিরোনাম
◈ পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ১৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ◈ ৫-১০ বছর সময় লাগবে দুর্বল ব্যাংকগুলোর রিকভারিতে: গভর্নর ◈ নগদ জমা সংরক্ষণের হার কমালো বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ স.মকামিতার অভিযোগ নিয়ে যা বললেন তাসনিম জারা ◈ বাংলা একাডেমি অবশেষে মেলায় বই বিক্রির হিসাব জানালো ◈ সংগীতশিল্পী মমতাজ বেগম কোথায় আছেন? এই বিষয় যা জানাগেল ◈ ক্রিকেটার রোহিত শর্মাকে কুকুর বলেছিলেন কঙ্গনা, বললেন কংগ্রেসের মুখপাত্র ◈ বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ কী? যা বললেন ব্যারিস্টার পার্থ ◈ সাড়ে ৫ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার ◈ কারাগারে সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের বিশেষ সুবিধা প্রদানের অভিযোগ, যা বলছেন ডিআইজি প্রিজন্স

প্রকাশিত : ০৪ মার্চ, ২০২৫, ০৮:০৬ রাত
আপডেট : ০৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : মনিরুল ইসলাম

নির্বাচনের মাধ্যমে অর্থোপেডিক সোসাইটির কমিটি চান চিকিৎসকরা

মনিরুল ইসলাম  : ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানের পর শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ অর্থোপেডিক সোসাইটির পূর্ববর্তী কমিটির সম্মিলিত পদত্যাগে একটি প্রশাসনিক শূন্যতা সৃষ্টি হলে  নতুন দায়িত্ব নিয়ে দুটি পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নেওয়ায় সোসাইটির কার্যক্রম প্রায় অচল হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থোপেডিক চিকিৎসকরা।

মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে চিকিৎসকরা জানান, বাংলাদেশ অর্থোপেডিক সোসাইটি ১৯৭৯ সালে গঠিত হওয়ার পর থেকে ঐতিহাসিক পরিক্রমায় একটি মর্যাদাপূর্ণ পেশাজীবী সংগঠন হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে অর্থোপেডিক চিকিৎসক ডা. সৈয়দ জাকির হোসেন বিপ্লব বলেন, ৫ আগষ্টের পর পূর্ববর্তী কমিটির সম্মিলিত পদত্যাগে পর জাতীয়তাবাদী অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞদের সম্পূর্ণ অন্ধকারে রেখে, কাউকে কিছু না জানিয়ে অল্প সংখ্যক চিকিৎসককে নিয়ে একটি মহল চর দখলের মত ফ্যাসিস্ট কায়দায় একটি কমিটি ঘোষনা করে। বিষয়টি সিনিয়র চিকিৎসকদের নজরে এলে সবার সম্মতিক্রমে নবীন প্রবীণের সমন্বয়ে ডা. ওয়াকিল, ডা. বিপ্লব এবং ডা. রবির নেতৃত্বে ৮১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা করা হয়। পরবর্তী ড্যাব-এর শীর্ষনেতাদের উপস্থিতি এ কমিটি পরিচিত সভায় ইতিপূর্বে স্বঘোষিত কমিটির কয়েকজন বহিরাগতদের নিয়ে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করেন। 

পরবর্তীতে সিনিয়র চিকিৎসকদের হস্তক্ষেপে উভয়পক্ষের কার্যকলাপ স্থগিত করে সম্মেলিত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। যদিও সিংহভাগ অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ ডা. ওয়াকিল, ডা. বিপ্লব এবং ডা. রবি পরিষদের সাথেই ছিলেন। তবু বৃহত্তর স্বার্থে আমরা এতে সম্মত হই। কিন্তু ঐ ক্ষুদ্র গোষ্ঠী পুনরায় আলাপ আলোচনার তোয়াক্কা না করে, ওয়াদা বড়খেলাপ করে একটি পরিবর্তিত ও অগ্রহণযোগ্য কমিটি ঘোষণা করে যেখানে ফ্যাসিবাদী চক্রের সম্পৃক্ততা স্পষ্ট।

আমরা সিনিয়র চিকিৎসকদের সম্মতিতে যে ৮১ সদস্য করেছিলাম তা আজ ১৬১ সদস্য কমিটিতে রুপান্তরিত করলাম। পাশাপাশি সামনের কমিটি আমরা অর্থোপেডিক চিকিৎসকদের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্ধারণ করতে চাই।

এসময় অর্থোপেডিক চিকিৎসক প্রফেসর হাসান মাসুদ, প্রফেসর পারভেজ এহসান, প্রফেসর মনিরুল আলম মিন্টু, ডা. ওয়াকিল, ডা. তাজুল ইসলাম রবি, ডা. শামিম, ডা. মাসুদ, ডা. শফিকুল ইসলাম, ডা. এবিএম জাকির হোসেন, ডা. কামরুল ইসলাম, হোসাইন রাসেল, ডা. মহসিন, ডা. শামিম, ডা. সাব্বির, ডা. ইমরানুর রহমান সনেট, ডা. জিয়া, মাসুৃম, ডা. মতিন, ডা. আশিক, ডা. রাজু, ডা. মামুন, ডা. রিফাত, ডা. সোহান, ডা. পলাশ, ডা. হিমেল, ডা. শিহাব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়