শিরোনাম
◈ নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন ◈ চুরি হওয়া অর্থ দেশে ফেরাতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: সিএ প্রেস উইং ◈  সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ৬০০ সহায়ক ট্রাফিক পুলিশ নিয়োগ দিচ্ছে সরকার ◈ আপনার জন্য দরজা খোলা রইল: টিউলিপকে স্টারমার ◈ নির্বাচনের দাবি জোরালো হচ্ছে, প্রস্তুতি শুরু বিএনপিসহ সমমনাদের ◈ এবার পাকিস্তানে বিশাল এক স্বর্ণের খনির সন্ধান! ◈ পদত্যাগপত্রে যা লিখেছেন টিউলিপ সিদ্দিক ◈ সালমানের ৬৮০০ কোটি টাকার শেয়ার জব্দ ◈ ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্স রেডি সাবধানে কথা বলো: আত্মগোপনে থাকা মেজর জিয়াউলের সাক্ষাৎকার ◈ টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত প্রতিবেদন দ্রুত আসছে

প্রকাশিত : ১৪ জানুয়ারী, ২০২৫, ০১:৫৯ দুপুর
আপডেট : ১৫ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিয়ের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা কেন করবেন

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিয়ের আগেই পাত্রপাত্রীরা জেনে নেন তার হবু জীবন সঙ্গী কোনো ধরনের অসুখে ভুগছেন কিনা। আমাদের দেশের মানুষ এ ব্যাপারে খুব একটা সচেতন না হলেও ইদানীং তরুণ-তরুণীদের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে আগ্রহ বাড়ছে।

জেনে নিই বিয়ের আগে কেন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা দরকার-

১. বংশগত রোগ নির্ণয়: কিছু রোগ যেমন থ্যালাসেমিয়া, সিকেল সেল অ্যানিমিয়া, বা অন্য কোনো জেনেটিক সমস্যা উত্তরাধিকার সূত্রে সন্তানের মধ্যে আসতে পারে। তাই এগুলো নির্ণয় করা জরুরি।

২. সংক্রামক রোগের ঝুঁকি: এইচআইভি/এইডস, হেপাটাইটিস বি এবং সি, সিফিলিসের মতো সংক্রামক রোগ পরীক্ষা করলে সঙ্গী বা ভবিষ্যৎ সন্তানের ওপর ঝুঁকি কমানো যায়।

৩. প্রজনন ক্ষমতার মূল্যায়ন: বিয়ের আগে উভয়ের প্রজনন ক্ষমতা পরীক্ষা করে নিলে ভবিষ্যতে সন্তান ধারণে কোনো সমস্যা থাকলে তা আগে থেকেই জানা যায় এবং চিকিৎসা শুরু করা যায়।

৪. রক্তের গ্রুপ সামঞ্জস্যতা: রক্তের গ্রুপ ও আরএইচ ফ্যাক্টর যাচাই করলে গর্ভাবস্থায় সম্ভাব্য জটিলতা এড়ানো যায়।
 
৫. মানসিক স্বাস্থ্য মূল্যায়ন: মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকাও একটি সুস্থ সম্পর্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ডিপ্রেশন বা অ্যাংজাইটির মতো সমস্যাগুলি আগে থেকেই চিহ্নিত করা গেলে সম্পর্ক ভালোভাবে পরিচালনা করা সহজ হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়