শিরোনাম
◈ বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত ◈ বাঁচানো গেলো না মাগুরার সেই শিশুটিকে ◈ বেতন ভাতাসহ অন্যান্য সমস্যা নিয়ে মহাসড়কে বাধা সৃষ্টি করা যাবে না: আইজিপি ◈ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সরালেই কী পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে, কী বলছেন রাজনীতিবিদরা ◈ সচিবালয় ও শাহবাগসহ আশপাশে মিছিল-গণজমায়েত নিষিদ্ধ ◈ সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও ৬০ দিন বাড়ল ◈ আপিল বিভাগের রায়: ২য় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকরা ◈ শেখ হাসিনার অপরাধের তদন্ত শেষ পর্যায়ে, এপ্রিল মাসে শুরু হচ্ছে বিচার ◈ ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাই প্রতিযোগিতার জন্য বাংলাদেশ নারী দল ঘোষণা ◈ বিএসএফের হাতে ১ বছরে ২৬০১ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

প্রকাশিত : ১৩ মার্চ, ২০২৫, ১২:০৮ রাত
আপডেট : ১৩ মার্চ, ২০২৫, ০২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ওর আত্মা কষ্ট পাচ্ছে: তানজিন তিশা

জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় গুলিতে মারা যান অভিনেত্রী তানজিন তিশার সহকারী আল আমিন। মৃত্যুর সাত মাস পর গত সোমবার দুপুরে ময়নাতদন্তের প্রয়োজনে আল আমিনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে; আর এমন খবরে মর্মাহত তানজিন তিশা।

খবরটি শোনার পর মঙ্গলবার রাতে ফেসবুকে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অভিনেত্রী। তিনি লিখেছেন, ‘আল আমিন শুধুমাত্র সহকারী নয়, সে আমার ভাই, যে আমার সাথে পাঁচটি বছর ছিল। যে ছিল নিষ্পাপ একটি ছেলে এবং সে জুলাই ও আগস্টের আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হয়। সাত মাস পর আল আমিনের মরদেহ কবর থেকে ওঠানোর মতো নির্মম বিষয়টি আমি মোটেও সমর্থন করছি না। এই কর্মের মাধ্যমে কী লাভ হবে? শুধুমাত্র ওর আত্মাটা কষ্ট পাচ্ছে। পুরো বিষয়টা আমি জানার পর বিষয়টি আমার কাছে মেনে নেওয়া অনেক কষ্টদায়ক। এর পেছনে যে বা যারা জড়িত, তারা কোন উদ্দেশ্যে এই কাজটি করেছে, আমি চিন্তা করে খুবই হতবাক বিষয়টি নিয়ে। ভাইয়া তুই ভালো থাকিস।’


পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ১৯ জুলাই উত্তরায় গুলিবিদ্ধ হন আল আমিন। পরে তাকে উত্তরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেন। পরে ময়নাতদন্ত ছাড়াই ২০ জুলাই শ্রীনগর উপজেলার কাশেমনগর কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। ঘটনার চার মাস পর ডিসেম্বরে নিহত ব্যক্তির বড় ভাই বাদল খলিফা বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মামলা করেন। এরপর আল আমিনের বাবার সম্মতিতে কবর থেকে মরদেহ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ।

আল আমিনের মৃত্যুর খবর শোনার পর সাত মাস আগে প্রতিক্রিয়ায় তিশা লিখেছিলেন, ‘আল আমিন সারাটা দিন আমার বড় একটা ছায়ার মতো আমার পাশে বসে থাকত। আমার কত পরিকল্পনা ছিল ওকে নিয়ে! ওকে ড্রাইভিং শেখাব! জোর করে বলতাম, পড়াশোনাটা নিয়মিত করতে, পরীক্ষাটা দিতে। কত বকা দিয়েছি, আবার একটু পর ঠিকই বোঝাতাম, আবার মন খারাপও করে থাকত।’

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়