শিরোনাম
◈ গোয়েন্দা নজরদারিতে যেসব গুরুত্বপূর্ণ আমলা, প্রশাসনে আতঙ্ক ◈ শেখ মুজিবের নামে লাখ ডলারের আন্তর্জাতিক শান্তি পদক বাতিল ◈ মধ্যরাতে গুলশানে এইচ টি ইমামের ছেলের বাসায় তল্লাশি (ভিডিও) ◈ দুঃখ প্রকাশ করে জেলেনস্কির টুইট, যা বললেন তিনি ◈ ক্ষমতায় আসা এত সহজ না: নাগরিক পার্টিকে মির্জা আব্বাস ◈ ঈদের আগে প্রণোদনার ৭ হাজার কোটি টাকা চায় বিকেএমইএ ◈ যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিজনেস এলিট ফোরটি আন্ডার ফোরটি’ পেলেন বাংলাদেশি কাদের ◈ আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি : ডিবি প্রধান ◈ ট্রাম্পের বক্তব্যের পাল্টা বিবৃতি: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার কোনো কারণ দেখছে না সরকার ◈ পুলিশে ফের রদবদল, সিআইডি প্রধানসহ ১৮ কর্মকর্তা বদলি

প্রকাশিত : ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০২:৪১ দুপুর
আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গৃহকর্মীর মেয়ে এখন কোটিপতি

বিনোদন ডেস্ক : ছোট থাকতেই বাবাকে হারান। এ অবস্থায় বেঁচে থাকার জন্য গৃহকর্মীর কাজ শুরু করেন মা। মাত্র অল্প বয়সেই শুরু হয় বেঁচে থাকার লড়াই। যেন নুন আনতেই পান্তা ফুরায় অবস্থা। অন্যের বাড়ি বেঁচে যাওয়া ভাত-রুটির অপেক্ষায় থাকতে হতো। তবে বেঁচে থাকার সেই সংগ্রাম একটা সময় শেষ হয়।

জীবনযুদ্ধে জয়ী হয়েছেন। মালিক হয়েছেন কোটি কোটি টাকার। এমনকি অর্থের সঙ্গে হাতিয়ে নিয়েছেন তারকা খ্যাতি। বলা হচ্ছে ভারতীয় জনপ্রিয় কমেডিয়ান অভিনেত্রী ভারতী সিংয়ের কথা। নিজ প্রতিভাগুণে সবার মন জয় করে নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এ তারকার খুবই কষ্টে জীবন পরিচালনা করতে হয়েছে এক সময়।


ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতীয় সিং বর্তমানে ২৫ থেকে ৩০ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক। নিজস্ব বাড়ি-গাড়ি রয়েছে। আর স্বামী হর্ষ লিম্বাচিয়া ও ছেলে গোলাকে নিয়ে সুখে-শান্তিতেই সংসার চলছে তার।


বলিউড ইন্ডাস্ট্রির পরিচিত মুখ হলেও নিজের সংগ্রাম এবং অতীত অধ্যায় বলতে কখনো পিছপা-ও হন না। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, এমনটাও দেখেছি অনেকেই অর্ধেক আপেল খাওয়ার পর বাকিটুকু ডাস্টবিনে ফেলে দিচ্ছে। তখন মনে হতো সেই আপেলটুকু বের করে খেয়ে নেই। আমরা এতটাই গরীব ছিলাম।


তিনি আরও বলেছিলেন, কখনো কোনো উৎসব আসলে আমার মন আরও খারাপ হতো। পাড়ার অন্য সব ছেলে-মেয়েরা বাজি ফাটাত। আর আমরা সেখানে গিয়ে হাত তালি দিতাম, যাতে সবাই মনে করে ওই বাজিটা আমার, আমিই জ্বালিয়েছি।

এ কমেডিয়ান বলেন, মা অন্যের বাড়িতে কাজ করতেন আর আমি বসে থাকতমা। মা টয়লেট পরিষ্কার করতেন। এরপর কাজের বাড়ি থেকে বেঁচে যাওয়া রুটি-সবজি দিতো মাকে, আর সেই বাসি রুটি ছিল আমাদের কাছে টাটকা খাবার। অনেক খুশি হতাম সেই খাবার পাওয়ার পর।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়