ইমরুল শাহেদ: [২] কোটা সংস্কার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ৯ দফা দাবির সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে চলচ্চিত্র, আলোকচিত্র, থিয়েটার, গণমাধ্যমসহ দৃশ্যমাধ্যমের নানা শাখার কর্মীরা ‘দৃশ্যমাধ্যম শিল্পীসমাজ’-এর ব্যানারে হত্যা-সহিংসতা-গণগ্রেপ্তার-হয়রানির প্রতিবাদ করেছেন।
[৩] বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) তারা ফার্মগেট এলাকায় বৃষ্টি উপেক্ষা করেই জড়ো হতে থাকেন। ‘ভয়হীন-ন্যায্য-মানবিক মর্যাদার বাংলাদেশ চাই’, ‘সব হত্যাকাণ্ডের বিচার করো’, ‘হত্যা-সহিংসতা-গণগ্রেপ্তার-হয়রানি বন্ধ কর’ স্লোগান দিতে থাকেন শিল্পীরা। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
[৪] প্রতিবাদ সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন মামুনুর রশিদ, আকরাম খান, নূরুল আলম আতিক, আজাদ আবুল কালাম, হাসান, আজমেরী হক বাঁধন, পিপলু আর খান, অমিতাভ রেজা চৌধুরী, মুনেম ওয়াসিফ, ঋতু সাত্তার, তাসলিমা আকতার লিমা, তানিম নূর, সৈয়দ আহমেদ শাওকি, ওয়াহিদ তারেক, রেদওয়ান রনি, আমিরুল রাজিব, নুসরাত ইমরোজ তিশা, তানজিম ওয়াহাব, জাহিন ফারুক আমিন, তানভীর আহসান, ইয়াছির আল হক, শঙ্খ দাশগুপ্ত, সাবিলা নূর, নাসিফ আমিন, তাসনিয়া ফারিন, হুমাইরা বিলকিস, শিবু কুমার শীল প্রমুখ।
[৫] বক্তারা বলেন, সব হত্যার হিসাব ও বিচার করা, গুলি ও সহিংসতা বন্ধ, গণ-গ্রেপ্তার ও হয়রানি বন্ধ, আটক শিক্ষার্থীদের মুক্তির দাবিতে দাঁড়াতে এখানে এসেছি। অবিলম্বে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও হত্যা-সহিংসতা-গণগ্রেপ্তার-হয়রানি বন্ধ করতে হবে। যে ন্যায্যতা, সমতা ও মানবিক মর্যাদার অঙ্গীকার নিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ঘটেছিল স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়, সেই বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচার আমাদের সাংবিধানিক অধিকার। সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী
আইএস/এমটি
আপনার মতামত লিখুন :