এম এম লিংকন: এক্ষেত্রে জাপানের রাষ্ট্রদূত দেশটির নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে আলোচনা করার পর সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছেন। এরআগে ইউরোপীয় ইউনিয়নকেও দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আমন্ত্রণ জানান ইসি। বৃহস্পতিবার ( ১ জুন) রাজধানীর নির্বাচন ভবনে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি সঙ্গে বৈঠকে সিইসি এ আমন্ত্রণ জানান। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম এ কথা বলেন।
জাপানের রাষ্ট্রদূত এসেছিলেন সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে জানিয়ে ইসি সচিব বলেন, বাংলাদেশে যোগদানের পর তিনি প্রথমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়েছে । জাপানী রাষ্ট্রদূত নির্বাচনী রোডম্যাপ সম্পর্কে কমিশনের অগ্রগতি জানতে চেয়েছেন। গত সেপ্টেম্বরে ঘোষিত রোডম্যাপের অগ্রগতি বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার তাকে ব্রিফ করেছেন। নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর নিবন্ধনের অগ্রগতি, নির্বাচনী এলাকাসমূহের যে বিভক্তিকরণ তার অগ্রগতি। কোন পদ্ধতিতে আমরা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেই সেগুলো জানতে চেয়েছেন।
জাপানের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ইতো নাইকি দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে যে মন্তব্য করেছিল সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, না এ জাতীয় কোনো আলোচনা হয় নি।
জাপানী রাষ্ট্রদূত সন্তুষ্ট কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখানে সন্তুষ্ট অসন্তুষ্টের কিছু নয়। ওনার ঠিক আছে না আছে এ জাতীয় বলাই তো ঠিক না, এটা আমাদের রাষ্ট্রীয় বিষয়। ইসি সচিব জানান, জাপান চাইলে তারাও পর্যবেক্ষন টিম পাঠাতে পারে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছেন তিনি তাদের ওয়েলকাম জানাবেন। সম্পাদনা: শামসুল হক বসুনিয়া
এমএল/এসএইচবি/এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :