এম এম লিংকন: নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা বলেন, গাইবান্ধার উপ-নির্বাচনে এমনটা আমরা করেছিলাম। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা প্রয়োজন হবে, সব ব্যবস্থা নেবো আমরা। বুধবার (২২ মার্চ) রাজধানীর নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, মেসেজ (বার্তা) একটাই, জাতীয় নির্বাচনে ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে কোনো রকম বাধা ছাড়াই ভোট দিতে পারবেন। আমরা সেই নিশ্চয়তা দিচ্ছি।
নির্বাচনে সিসি ক্যামেরার ব্যবহার বিষয়ে তিনি বলেন, চলতি বছর অনুষ্ঠেয় পাঁচ সিটি নির্বাচনে আমরা সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করবো। ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। জাতীয় নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের সিদ্ধান্ত এখনো রয়েছে। তবে সামনে কী হবে তা এখনই বলতে পারবো না। তবে আমাদের ইচ্ছা আছে।
দাতা সংস্থাগুলোর কোনো সহায়তা জাতীয় নির্বাচনে নেবেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, সে রকম যদি হয়, আমাদের তো নিতে অসুবিধা নেই। তবে কে কী দেবে বা কীভাবে হবে সেটা আগে দেখতে হবে।
সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে কমিশন পদক্ষেপের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আস্থা বিষয়টি তো মানসিক। কে কীভাবে আস্থা পাবে, তা তো আমরা বলতে পারবো না। তবে আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর এমন কোনো কাজ করিনি যে কেউ আস্থায় আসবে না। আমরা গাইবান্ধার উপ-নির্বাচনে সে প্রমাণ দিয়েছি।
চলতি বছরের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন। এই নির্বাচনকে সামনে রেখে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি।
এমএল/এএ
আপনার মতামত লিখুন :