এম এম লিংকন: [২] দেশে চলমান সংকটে কারফিউয়ের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের প্রচার- প্রচারণায় বিঘ্ন সৃষ্টি হবে দেখে স্থানীয় সরকারের এ সব উপনির্বাচন সেপ্টেম্বরে হতে পারে বলে মনে করছেন নির্বাচন কমিশন।
[৩] এক্ষেত্রে কারফিউ শিথিল না হওয়া পর্যন্ত ভোটের চূড়ান্ত তারিখ ঠিক করা যাবে না উল্লেখ করে নির্বাচনের কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ আমাদের নতুন সময়কে বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কমিশন বসে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।
[৪] স্থানীয় সরকারের ২২৩ পদে ২৭ জুলাই ভোট গ্রহনের দিন ধার্য করলেও কোটা আন্দোলনকে ঘিরে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে চলমান কারফিউ জারি হলে ২১ জুলাই পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া এ সব ভোট স্থগিত করে কমিশন।
[৫] ২২৩ পদের মধ্যে জেলা পরিষদের ২৩টি , পৌরসভার পাঁচটি পদে ও ইউনিয়ন পরিষদের ১৯৫টি পদে উপ-নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল।
[৬] কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ১১ জুলাই প্রার্থীরা প্রতীক নিয়ে প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছিলেন।
[৮] ভোট গ্রহনের নতুন তারিখ নিধারণ হলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা আবারো প্রচার-প্রচারণা করার সুযোগ পাবে।
[৯] এ সব উপ-নির্বাচনে ভোটগ্রহণ করা হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে ( ইভিএমে) বলে জানিয়েছেন কমিশন । সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী
এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :