শহীদুল ইসলাম: [২] সোমবার (২ অক্টোবর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর দেশের সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ বা প্রধান শিক্ষক এবং বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও স্কুল অ্যান্ড কলেজের (মহানগর ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায়) অধ্যক্ষ বা প্রধান শিক্ষককে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
[৩] নির্দেশনায় বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বেসরকারি (মহানগর ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায়) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির লক্ষ্যে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে দেশের সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং সব মহানগর ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায়ে অবস্থিত বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির প্রক্রিয়া ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। দ্যা ডেইলি ক্যাম্পাস
[৪] চিঠিতে আরো বলা হয়, বিগত বছরগুলোতে অনুষ্ঠিত ডিজিটাল লটারির এ প্রক্রিয়ায় সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের (জাতীয়করণকৃতসহ) বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান অংশ নিলেও উপজেলা পর্যায়ের অনেক প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়নি। একইভাবে সব মহানগর ও জেলার সদর উপজেলা পর্যায়ে অবস্থিত বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়নি, যা বিধিসম্মত নয়।
[৫] ভবিষ্যতে যেসব প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল লটারি প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে না সেসব প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ বা প্রধান শিক্ষক ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন বলে নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :