শিরোনাম
◈ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পুলিশ কর্মকর্তাদের সভা অনুষ্ঠিত ◈ সিআইডির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন গাজী জসীম ◈ যুদ্ধবিধ্বস্ত মিয়ানমারেও ১০ লক্ষাধিক মানুষের খাদ্য সহায়তা বন্ধ হচ্ছে ◈ ঢাবির নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ সভাপতির কুকীর্তি নিয়ে সাবেক নেতার পোস্ট ভাইরাল ◈ মহাকাশচারীরা কত টাকা আয় করেন, যা জানাগেল ◈ যে কারণে স্টারবাকস ৬০৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে ডেলিভারি ম্যানকে! ◈ প্রবাসীদের ভোট নিশ্চিতে প্রক্সির বিকল্প নেই: ইসি সানাউল্লাহ (ভিডিও) ◈ ‘ধর্ষণ’ শব্দ নিয়ে আপত্তি, সমালোচনার মুখে ডিএমপি কমিশনারের দুঃখ প্রকাশ ◈ ২০১৪ সালে ছয় মাসের মধ্যে আরেকটি নির্বাচন আয়োজনে আওয়ামী লীগ-বিএনপি-জামায়াতের সমঝোতা হয়: সাবেক সেনাপ্রধান ইকবাল করিম ভূঁইয়া ◈ বাংলাদেশে পৌঁছেছেন হামজা চৌধুরী

প্রকাশিত : ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০২:৫৩ দুপুর
আপডেট : ১৫ মার্চ, ২০২৫, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শাহবাগে সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সড়ক অবরোধ; পুলিশের লাঠিচার্জ (ভিডিও)

ঢাকার শাহবাগ মোড় অবরোধ করে আন্দোলন করা শিক্ষকদের ওপর জলকামান এবং মৃদু লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। এ সময় কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ শোনা যায়। তবে কিছুক্ষণ পর শিক্ষকদের আবার শাহবাগ মোড়ে জড়ো হতে দেখা গেছে।

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা ২০ মিনিটের দিকে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন শিক্ষকরা। পৌনে ২টার দিকে তাদের ছত্রভঙ্গ করে পুলিশ।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, “সুপারিশপ্রাপ্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষকরা তৃতীয় ধাপ (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ)”-এর ব্যানারে আন্দোলনকারীরা সকাল থেকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান করছিলেন। বেলা ১টার দিকে তারা শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন। ১টা ২০ মিনিটের দিকে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৩ সালের ১৪ জুন তৃতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ২০২৪ সালের ২৯ মার্চ। লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয় একই বছরের ২১ এপ্রিল। ১২ জুন ভাইভা সম্পন্ন হয়। আইন মন্ত্রণালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে ৩১ অক্টোবর ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ৬,৫৩১ জন চূড়ান্তভাবে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়। সুপারিশপ্রাপ্ত হননি- এমন ৩১ জন হাইকোর্টে রিট করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৬,৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ৬ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬,৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ৬ ফেব্রুয়ারি বাতিল করে রায় দেন হাইকোর্ট।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার পরও যোগদান করতে না পেরে ৬,৫৩১টি পরিবার সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন হচ্ছে। সবাই একপ্রকার মানসিক বিপর্যয় ও মানবেতর জীবনযাপন করছে। আর কত ধৈর্য ধরতে হবে? এভাবে আর কত দিন মানসিক যন্ত্রণা সহ্য করতে হবে? এখন তাদের থাকার কথা নিজ নিজ কর্মস্থলে। অথচ তারা এখন রাস্তায়। তাদের জীবনের দায়ভার কে নেবে? তারা কার কাছে যথাযথ বিচার চাইবেন? এই মুহূর্তে তাদের দাবি, তারা অনতিবিলম্বে কাজে যোগদান করতে চান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়