শিরোনাম
◈ সৌদি আরব যাত্রায় রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ◈ বিজয়ী ট্রাম্পকে কমলার ফোন ◈ সাকিব আল হাসানের সব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ ◈ খালেদা জিয়া নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে যে বার্তা দিলেন  ◈ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক কঠিন হয়ে পড়তে পারে: মাইকেল কুগেলম্যানের মন্তব্য ◈ ভারসাম্যহীন ঋণ বিতরণে ঝুঁকিতে ১৩ ব্যাংকের আমানত ◈ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের পোষ্টার চায় না সাধারণ শিক্ষার্থীরা, প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ (ভিডিও) ◈ ড. ইউনূসের ৫৯ সেকেন্ডের এক হোয়াচসঅ্যাপ কলে দেশে আসেন আশিক ◈ চট্টগ্রামে হামলায় ইসকন সমর্থকরাই জড়িত বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ, ইসকনের অস্বীকার ◈ চট্টগ্রাম হাজারী গলিতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮০ জন আটক

প্রকাশিত : ০২ নভেম্বর, ২০২৪, ০৪:২৩ দুপুর
আপডেট : ০৭ নভেম্বর, ২০২৪, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পিছিয়ে যাচ্ছে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা

প্রায় দুই মাস পিছিয়ে আগামীবারের এসএসসি পরীক্ষা পবিত্র ঈদুল ফিতরের পর এপ্রিল মাসে নেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো।

 এসএসসি পরীক্ষা পিছিয়ে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাও প্রায় দুই মাস পিছিয়ে যাচ্ছে। আগামী বছরের জুন মাসে নেওয়া হতে পারে এই পরীক্ষা।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ড সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী, প্রতি বছর ফেব্রুয়ারির শুরুতে এসএসসি পরীক্ষা ও এপ্রিলের শুরুতে এইচএসসি পরীক্ষা হয়ে থাকে। কিন্তু করোনার আবির্ভাবের কারণে ২০২০ সালের মার্চ থেকে এলোমেলো হয়ে যায় পুরো শিক্ষাপঞ্জি। ২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল ৩০ এপ্রিল। এরপর ২০২৪ সাল থেকে এ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এবারের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে। কিন্তু আগামী বছর আবারও তা পিছিয়ে যাচ্ছে।

অবশ্য, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই পরীক্ষা হবে ধরে নিয়ে এসএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করেছিল শিক্ষা বোর্ডগুলো। সেই লক্ষ্যে এখন স্কুলগুলোতে চলছে নির্বাচনী পরীক্ষা। আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে ফরম পূরণেরও ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এরপরও হঠাৎ পরীক্ষা পেছানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। তবে কী কারণে পরীক্ষা পেছানো হচ্ছে, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট করে শিক্ষা বোর্ড সংশ্লিষ্ট কেউ কিছু বলছেন না।

 ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের একজন কর্মকর্তা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে পড়াশোনার ক্ষতি হয়েছে। এজন্য ঠিকমতো পাঠ্যসূচি শেষ করা সম্ভব হয়নি। আবার শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পক্ষ থেকেও আবেদন আছে। তাই ফেব্রুয়ারিতে পরীক্ষা নিয়ে যাতে কোনো সমস্যা না হয়, সেজন্য এসএসসি পরীক্ষা পিছিয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতরের পর নেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। আর এইচএসসি পরীক্ষা পবিত্র ঈদুল আজহার পর নেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছরের পবিত্র ঈদুল ফিতর উদ্‌যাপিত হতে পারে ৩১ মার্চে। আর পবিত্র ঈদুল আজহা হতে পারে একই বছরের ৭ জুন।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আগামী বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচিতে। সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে এ পরীক্ষা হবে। তবে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে ২০২৩ সালের মতো সংক্ষিপ্ত বা পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়