অপূর্ব চৌধুরী: [২] সোমবার শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির (এনসিসিসি) বৈঠকে এটি চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে এতে কিছু সংশোধনী আনার পরামর্শ দিয়েছে কমিটির সদস্যরা।
[৩] অনুমোদিত পদ্ধতি অনুযায়ী, ৬৫ শতাংশ লিখিত আর ৩৫ শতাংশ কার্যক্রমভিত্তিক মূল্যায়ন হবে। ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মূল্যায়ন করা হবে। তাছাড়া দশম শ্রেণি শেষে যে পাবলিক পরীক্ষা (এসএসসি) হবে, তাতেও এ পদ্ধতি প্রয়োগ করা হবে। সূত্র: সময় টেলিভিশন অনলাইন
[৪] চূড়ান্ত হওয়া মূল্যায়ন পদ্ধতিতে এসএসসিতে কেউ দুই বিষয়ে ফেল করলেও এইচএসসিতে ভর্তি হতে পারবে। কিন্তু তারা পূর্ণ সনদ পাবে না। তবে মার্কশিট পাবে। পূর্ণ সনদ পেতে পরে দুই বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে পাশ করতে হবে। সূত্র: দ্য ডেইলি ক্যাম্পাস
[৫] এ বিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান গণমাধ্যমে বলেন, এনসিটিবি একটি খসড়া মূল্যায়ন কাঠামো প্রস্তুত করে এনসিসিসির সভায় উপস্থাপন করেছিলে। খসড়া কাঠামোটা মোটামুটি সবই ঠিক আছে। কিছু জায়গায় ছোট ছোট সংশোধনী আছে। সেগুলো খুব দ্রুত আমরা সংশোধন করে এনসিসিসির আরেকটি সভায় অবগত করবো।
[৬] ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১’ অনুযায়ী ২০২৩ সালে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। চলতি বছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হয়েছে। ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে, ২০২৬ সালে একাদশ এবং ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে এ প্রক্রিয়া চালু হবে। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান
এসি/কে/এনএইচ
আপনার মতামত লিখুন :