মুসবা তিন্নি: [২] এক সময় ব্যাংকের এমডিসহ শীর্ষ নির্বাহী কর্মকর্তারা ঋণপত্র (এলসি) খোলার অনুরোধ নিয়ে ছুটতেন উদ্যোক্তাদের কাছে। তবে বর্তমানে আমদানি চালু রাখতে প্রয়োজনীয় ডলারের সংস্থান ও এলসি খোলার অনুরোধ নিয়ে ব্যাংক নির্বাহীদের কাছে ছুটে আসতে হচ্ছে উদ্যোক্তাদের। সূত্র : বণিকবার্তা
[৩] চলমান ডলার সংকট ও এলসি বিড়ম্বনাকে এখন শিল্প খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন দেশের প্রথম সারির উদ্যোক্তারা। তাদের ভাষ্যমতে, একদিকে উৎপাদন কমছে, অন্যদিকে মূল্যস্ফীতির কারণে ভোগ্যপণ্যের বিক্রিও কমছে। আবার বিদেশী রফতানিকারকরাও এখন দেশের আমদানিকারকদের ওপর সময়মতো মূল্য পরিশোধ নিয়ে আস্থা রাখতে পারছেন না। আগে এলসি খোলার বিষয়টি উদ্যোক্তা বা শীর্ষ নির্বাহী পর্যন্ত কখনই যেত না। কিন্তু পরিস্থিতি বদলে যাওয়ায় তাদেরই এখন ব্যাংকে গিয়ে বসে থাকতে হচ্ছে। এর পরও ব্যাংকগুলো এখন এলসি খুলতে নানা ধরনের শর্ত দিচ্ছে। এমনকি অনেক সময় বাইরে থেকে ডলার সংগ্রহ করে দিতেও বলা হচ্ছে। সম্পাদনা: রাশিদ
এমটি/আর/এইচএ
আপনার মতামত লিখুন :