শিরোনাম
◈ নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ ◈ জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ নারী সংস্কার কমিশনের ◈ ১১ ওভারের মধ্যে জিতেও বিদায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের, বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ◈ অফিস সময়ে সভা করতে সম্মানী নয়: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ হজ ফ্লাইট ২৯ এপ্রিল, বিড়ম্বনা ও দুর্ভোগ ছাড়াই হজে যাবেন যাত্রীরা ◈ নারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ছাপিয়ে বিলি করা হবে: ড. ইউনূস ◈ ৪ বিয়ে করে বিপাকে বৃদ্ধ, থানায় দেখা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ◈ প্রধানমন্ত্রী নয়, মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার চায় এনসিপি: নাহিদ ইসলাম ◈ ইসরাইলিদের আল-আকসা মসজিদ ধ্বংস করার গুঞ্জন, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা ◈ শেখ মুজিবের ছবি অপসারণের ঘটনায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ছাত্রদলের প্রতিবাদ

প্রকাশিত : ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০২:৩৯ দুপুর
আপডেট : ১৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চট্টগ্রাম-নারায়ণগঞ্জ পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন শুরু মে-তে, সাশ্রয় হবে কোটি টাকা

আমদানির পর পরিশোধন শেষে চট্টগ্রাম থেকে নারায়ণগঞ্জ-ঢাকায় জ্বালানি তেল পরিবহন হয়ে আসছে নৌপথে। এ প্রক্রিয়াকে নির্বিঘ্ন, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী করতে মাটির নিচ দিয়ে আড়াইশ কিলোমিটার দীর্ঘ পাইপলাইন স্থাপন করেছে সরকার।

দেশে প্রথমবারের মতো পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন শুরু হচ্ছে মে-তে। চট্টগ্রাম থেকে নারায়নগঞ্জ পর্যন্ত আড়াইশ কিলোমিটার দীর্ঘ লাইন এবং আনুষঙ্গিক স্থাপনা নির্মাণ শেষে পরীক্ষাও হয়েছে সফলভাবে। বিপিসি বলছে, এ উদ্যোগের ফলে বিপ্লব ঘটবে তেল পরিবহনে। যে কার্যক্রম চালাতে গঠন করা হয়েছে পিটিসি নামে ১টি কোম্পানিও।

বিপিসির অর্থায়নে ৩ হাজার ৬শ ৫৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকায় পদ্মা অয়েল কোম্পানির তত্ত্বাবধানে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে সেনাবাহিনীর ৩৪ কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড। ২০১৮ সালের অক্টোবরে শুরু হয়ে যা শেষ হয় গেল মার্চে। পতেঙ্গা থেকে কুমিল্লা হয়ে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা-গোদনাইল পর্যন্ত নির্মাণ করা হয় ৪টি স্থাপনা। সবশেষ ফেব্রুয়ারি ও মার্চে হয় ২ দফায় কমিশনিং। মে-তে শুরু হবে বাণিজ্যিক কার্যক্রম।

চট্টগ্রাম থেকে প্রথম পর্যায়ে পাঠানো হবে ডিজেল। পরবর্তীতে অন্যান্য জ্বালানি পাঠানোর সুযোগও রাখা হয়েছে এই পাইপলাইন ব্যবস্থায়। তখন কুমিল্লা, নারায়নগঞ্জ বা ঢাকা অঞ্চলে কিছু সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।

পদ্মা অয়েল থেকে এই পাইপলাইনে বছরে পরিবহন সম্ভব হবে ২৭ লাখ টন জ্বালানি। বর্তমানে নারায়নগঞ্জ-ঢাকায় যায় প্রায় ২৩ লাখ টন। যার মধ্যে ডিজেল কম-বেশি ১৮ লাখ টন। সিডিপিএল প্রকল্প চালু হলে পরিবহন আর অপচয় খাতে সাশ্রয় হবে বছরে ২শ ৩৬ কোটি টাকা।  

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) চেয়ারম্যান আমিন উল আহসান বলেন, যখন জ্বালানি তেল ট্যাঙ্কারে নেয়া হতো তখন অপচয়ের সম্ভাবনা ছিলো। আর পাইপলাইনে সরবরাহ করা হলে কোনো অপচয় হবে না।

পাইপলাইনে সচরাচর মজুত থাকবে ২৪ হাজার ৫শ টন তেল। যা যে কোনো সময় বের করা সম্ভব। সূত্র: চ্যানেল২৪

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়