শিরোনাম
◈ মাসে অতিরিক্ত ২৫০ মিলিয়ন ডলার গুনতে হবে মার্কিন শুল্ক থাকলে  ◈ ভারতের সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ বাংলাদেশের কাছে তুলল পাকিস্তান ◈ মেরে না ফেলা পর্যন্ত ভারত, ‘র’ আর আ.লীগের বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত থাকবে: হাসনাত আবদুল্লাহ ◈ ‘চীন সরকারের হাসপাতাল নীলফামারীতে হবে’ ◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন নাগরিকদের জন্য সতর্কতা ◈ বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা ◈ দেশের বাজারে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ◈ প্রশাসন কার পক্ষে,পাল্টাপাল্টি অভিযোগে এনসিপি - বিএনপি ◈ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেলের প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ চলছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা ◈ জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ নারী সংস্কার কমিশনের

প্রকাশিত : ১৬ মার্চ, ২০২৫, ০৭:৪৬ বিকাল
আপডেট : ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : মনজুর এ আজিজ

করমুক্ত আয়সীমা ৪ লাখ টাকা করার প্রস্তাব সিপিডির

নিজস্ব প্রতিবেদক : আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ব্যক্তি শ্রেণির করমুক্ত আয়ের সীমা ৪ লাখ পর্যন্ত করার সুপারিশ করেছেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী জুন শেষে মূল্যস্ফীতির হার ৭-৮ শতাংশে নামিয়ে আনার যে পরিকল্পনার কথা বলেছে, সেটি অর্জন করা কঠিন হবে। রোববার ধানমন্ডির সিপিডি কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে এ কথা বলেন তিনি। জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটকে সামনে রেখে এই সংবাদ সম্মেলন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, সিপিডির সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান, গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, গবেষক মুনতাসীর কামাল প্রমুখ।

ফাহমিদা খাতুন বলেন, জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়ে মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী ছিল। খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতির তুলনায় খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার বেশি। এছাড়া, শহরের চেয়ে গ্রামে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার অনেক বেশি। সাধারণ মানুষ সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো যৌক্তিক বলে আমরা মনে করি। আগামী অর্থবছর এটি বাড়িয়ে ৪ লাখ টাকা নির্ধারণ করা উচিত। চলতি বাজেটে যা রয়েছে সাড়ে তিন লাখ টাকা।

এনবিআর এবং কর ব্যবস্থার সংস্কারে সুপারিশের বিষয়ে ফাহমিদা তার প্রস্তাবনায় বলেন, এনবিআরের প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এবং নীতি, প্রশাসনিক ও শাসনব্যবস্থার পরিবর্তনের বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য এনবিআর চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে একটি উপদেষ্টা কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে দুটি পৃথক বিভাগের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকবে। রাজস্ব নীতি বিভাগ এবং রাজস্ব প্রশাসন বিভাগ। এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানাই।

বাংলাদেশকে ৪.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের জন্য আইএমএফের শর্তগুলোর মধ্যে একটি ছিল নীতি এবং বাস্তবায়ন পৃথক করা। এমন উদ্যোগ নীতি-স্বাধীনতা এবং নীতি-সারিবদ্ধতা উভয়কেই উন্নত করবে এবং কর ব্যবস্থার দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা নিশ্চিত করবে। যেখানে বর্তমানে রাজস্ব সংগ্রহের ওপর প্রধান ফোকাস দেওয়া হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়