শিরোনাম
◈ যেকারনে বাংলাদেশের সঙ্গে ১৭৫ কি.মি. অংশে বেড়া নির্মাণ বাস্তবসম্মত নয়, জানাল ভারত ◈ ৫ শতাংশ হারে সরকারি কর্মচারীদের বেতন বাড়ানোর সুপারিশ ◈ নয়াদিল্লির আদলে ঢাকায় মহানগর সরকার গঠনের সুপারিশ কমিশনের ◈ ১৫ বছর চাকরি করলেই পাওয়া যাবে পেনশন ◈ ট্রাম্পের 'সহায়তা স্থগিত', বাংলাদেশে মার্কিন কর্মসূচি ঢেলে সাজানোর সুযোগ ◈ নতুন দুই বিভাগ ও দেশকে চারটি প্রদেশে ভাগ করার প্রস্তাব সংস্কার কমিশনের ◈ 'ধৈর্যের বাঁধ ভাঙলে’ মানুষই ব্যবস্থা নেবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ বেরোবির ১১ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শোকজ অফিস ফাঁকির অভিযোগে ◈ বিমানবন্দরে গ্রেফতার ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ◈ হাহাকার বেড়েই চলছে কলকাতার ‘মিনি বাংলাদেশ’-এ, বন্ধের পথে অনেক হোটেল-রেঁস্তোরা

প্রকাশিত : ০১ ডিসেম্বর, ২০২২, ০৬:০৮ বিকাল
আপডেট : ০১ ডিসেম্বর, ২০২২, ০৬:০৮ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কলেজ ছাত্রকে বলাৎকার, যুবকের ১৪ বছরের কারাদণ্ড

জাহাঙ্গীর লিটন, লক্ষ্মীপুর: লক্ষ্মীপুরে শর্ট ফ্লিম এবং টিভি চ্যানেলে অভিনয়ের সুযোগ করে দেওয়ার প্রলোভনে প্রতিবন্ধী কলেজ ছাত্রকে বলাৎকারের মামলায় শরিফুল ইসলাম কনক ওরফে রিপন (২২) নামে এক জনের ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হিয়েছে।

ওই মামলায় ইসমাইল হোসেন বাবু (২৭) নামে আরেক আসামীকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। রায়ের সময় মামলার দুই আসামী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। জেলা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত কনক সদর উপজেলার বাঙ্গাখাঁ ইউনিয়নের নেওয়ামতপুর গ্রামের অজি উল্যার ছেলে। খালাসপ্রাপ্ত ইসমাইল হোসেন জেলার কমলনগর উপজেলার চরমার্টিন গ্রামের মৃত আবু সাঈদের ছেলে। 

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মোঃ জসিম উদ্দিন।

মামলা ও আদালত সূত্র জানায়, চলতি বছরের ৪ মে রাতে ২২ বছর বয়সী এক কলেজছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে ইসমাইল হোসেন বাবু ও কনক নামে দুইজনের নামে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ৫ মে মামলাটি দায়ের করেন ভিকটিমের বাবা আবুল কাশেম জব্বার। ওই মামলার দুই আসামীকেই গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। এরপর থেকে তারা কারাগারেই ছিলেন। এ মামলায় অভিযুক্ত আসামী কনক দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। 

মামলার ২৫ দিনের মাথায় গত ৩০ মে সদর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান মামলাটি তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেন। এতে দুই আসামীকেই অভিযুক্ত করা হয়। 

আদালত ঘটনার প্রায় সাত মাসের মাথায় এ মামলার রায় দেন। তদন্ত কর্মকর্তার তদন্ত প্রতিবেদন ও সাক্ষ্য প্রমানের ভিত্তিতে আদালত মামলার ২য় আসামীর ১৪ বছরের কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন এবং দোষী প্রমানিত না হওয়ায় প্রধান আসামী ইসমাইল হোসেন বাবুকে খালাসের রায় দেন।


প্রতিনিধি/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়