শিরোনাম

প্রকাশিত : ২৬ জুলাই, ২০২৪, ০৪:৫৫ দুপুর
আপডেট : ২৬ জুলাই, ২০২৪, ১১:১৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ছড়িয়ে পড়েছে কোটি কোটি টাকার নকল ওষুধ

ইমন হোসেন: [২] গোয়েন্দা তথ্য বলছে, পুরান ঢাকা ও বরিশালকেন্দ্রিক অন্তত ১৫টি চক্র বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নকল ওষুধ তৈরি করে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের মোড়কে বাজারজাত করছে। চক্রটি প্রথমে খোলাবাজার থেকে ৫ থেকে ১০ টাকায় টিটেনাস, এট্রোপিন সালফেট, ডায়াজিপাম ও জেশন গ্রুপের অ্যাট্রোপিন কিনে মোড়ক পরিবর্তন করে হেপাবিগ, ভিটামিন ডি৩, ক্লোপিকজল ও ফ্লুয়ানজল ডিপোর্ট ইনজেকশন, রেসোগামা পি ও হিউম্যান অ্যান্টি ডির মতো জটিল ওষুধ বলে বিক্রি করছে। এসব ওষুধের কোনো কোনোটি সাড়ে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হয়। (বাংলা ট্রিবিউন ১৪-০৭-২০২৪)  

[৩] জানা যায়, চক্রটি মিটফোর্ডের বিভিন্ন ফার্মেসি থেকে ৮ টাকা পিস হিসেবে জি-ডায়াজিপাম কিনে জি-পেথিডিন নামে বিক্রি করে ৬০০ টাকা দামে। চক্রটি ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন কোম্পানির অন্তত ৯টি ওষুধ দক্ষিণ কোরিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি এবং ডেনমার্কের ওষুধ প্রস্তুত প্রতিষ্ঠানের মোড়ক লাগিয়ে বাজারে ছাড়ে।(একাত্তর টিভি)  

[৪] আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলছে, এই চক্রগুলো বছরে অন্তত ১০ কোটি টাকার নকল ওষুধ বাজারজাত করছে। গত বছর নকল ওষুধ সরবরাহের অভিযোগে ১৫টি মামলা করেছে পুলিশ। এ বছরের প্রথম পাঁচ মাসে হয়েছে আরও চার মামলা। এসব মামলায় ৩০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। (এফএনএস)

[৫] ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মুখপাত্র আশরাফ হোসেন বলেন, নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে ঔষধ প্রশাসন। প্রতিনিয়ত টিম বাজার তদারকি করছে। অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গত বছরও বিভিন্ন ফার্মেসিকে ৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বাতিল করা হয়েছে সাত প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন।(সমকাল  ১৭-০৭-২০২৪) সম্পাদনা: সমর চক্রবর্তী

ইএইচ/এসসি/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়