রাজধানীর মহাখালী ও বনানী এলাকায় বৃহস্পতিবারের (১৮ জুলাই) ‘কমপ্লিট শাটডাউনে’ ব্যাপক সহিংসতা ও ভাঙচুর করা হয়েছে। সেতু ভবনে পুড়িয়ে দেয়া হয় কয়েকটি ফ্লোর। আগুন দেয়া হয় প্রতিষ্ঠানটির প্রায় অর্ধশত গাড়িতে। বাদ যায়নি পাশের সড়ক ভবন ও ঢাকা সড়ক বিভাগের অফিসও। এছাড়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বনানীর টোলপ্লাজা কঙ্কাল হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সূত্র : সময় টিভি
সরেজমিনে দেখা যায়, সেতু ভবনে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে। কঙ্কাল হয়ে দাঁড়িয়ে আছে অসংখ্য গাড়ি। এছাড়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বনানীর টোলপ্লাজাও ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়েছে। সেতুভবনের পাশে বিআরটিএ ভবনেও চালানো হয় হামলা।
আন্দোলনকারীদের দেখে ছাত্র মনে হয়নি জানিয়ে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, সেতু ভবনে ৪০ থেকে ৫০ জন দুর্বৃত্ত এসে প্রথমে ভাঙচুর চালায়। গ্লাসগুলো সব ভেঙে ফেলা হয়। তারপরই বিভিন্ন স্থানে আগুন দেয়া শুরু করেন তারা।
তারা বলেন, দুর্বৃত্তদের অতর্কিত হামলায় প্রথমে আমরা ভেতরে চলে যাই। তখন নাশকতাকারীরা ভাঙচুর চালায় এবং বাহিরে থাকা গাড়িগুলোতে আগুন দেয়। আগুন থেকে বাঁচতে ভবন থেকে ৩-৪ জন লাফ দেন। এতে তারা আহত হন।
জানা যায়, আগুন নেভানোর কোনো অবস্থাও ছিল না। গাড়ির কাঁচগুলোও গলে গলে পড়ে। সব কিছু পুড়ে আগুন নিজ থেকে নেভে। নাশকতার এসব ঘটনায় বিপুল পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :