শিরোনাম
◈ ঢাবি ছাত্রদলের তিন দাবিতে রাজু ভাস্কর্যে অবস্থান নেয়ার ঘোষণা ◈ শহীদ নূর হোসেন দিবস আজ ◈ ধেয়ে আসছে প্রায় শৈত্যপ্রবাহ, তাপমাত্রা নামবে ৪ ডিগ্রিতে ◈ গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারে ট্রাকে আগুন ◈ '৫ তারিখে এপিবিএন এয়ারপোর্ট অরক্ষিত করে চলে গেলে, সুরক্ষার দ্বায়িত্ব নেয় এয়ারফোর্স'(ভিডিও) ◈ ট্রাম্পের ফেস্টুন হাতে গ্রেপ্তার, পুলিশ বলছে 'যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক বিনষ্টের অপচেষ্টা' ◈ ড. ইউনূস, নাহিদ, আসিফ নজরুল, হাসনাত ও সারজিসসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে অভিযোগ ◈ মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অপেক্ষা করছেন কয়েক হাজার অভিবাসী ◈ অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে ত্রুটি থাকলে প্রশ্ন তোলা যাবে না ◈ আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে কোনো লাভ নেই : ভিপি নূর (ভিডিও)

প্রকাশিত : ২৬ এপ্রিল, ২০২২, ০২:২৯ দুপুর
আপডেট : ২৬ এপ্রিল, ২০২২, ০২:২৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

২০ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ লাগব করেছে কর্মসৃজন প্রকল্প

খাদেমুল বাবুল: [২] জামালপুরের মেলান্দহে কর্মসৃজন কর্মসূচির মাটির কাজ  উপজেলার ঘোষের পাড়া ইউনিয়নের গ্রামীণ সড়কের চিত্র পাল্টে দিয়েছে। সুফল পাচ্ছে কর্মসূচির সঙ্গে সম্পৃক্ত অতি দরিদ্র শ্রমিক ও পথচারী। 

[৩] উপজেলা প্রকল্পবাস্তবায়ন অফিস জানায়, ২০২১-২০২২ অর্থ বছরের অতি দরিদ্রের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচির (১ম পযার্য়ের) ঘোষের পাড়া ইউনিয়নের ৪টি প্রকল্প দেওয়া হয়। এসব প্রকল্পর মধ্যে ৫নং ওয়ার্ডের বংশী বেলতৈল ইলাহি মন্ডলের বাড়ি হইতে চারালকান্দী বদিউজ্জামান চেয়ারম্যানের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা মেরামতের জন্য ২০০ শ্রমিকের মাটির কাজের জন্য ৩২ লাখ টাকা ওয়েজ ও নন ওয়েজ কস্টের ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়।

[৪] এলাকাবাসী জানান, ২০১৭ সালের ভয়াবহ বন্যায় সড়কটি ভেঙে একাধিক স্থানে বিশাল বিশাল খাল ও গর্তের সৃষ্টি হয়। এতে চরম দুর্ভোগে পড়ে অন্তত ২০ গ্রামের লক্ষাধিক মানুষ। দীর্ঘ সময় দুর্ভোগের পর কর্মসৃজন প্রকল্পের মাটির কাজ এলাকাবাসীর দুর্ভোগ মুছে দিয়েছে বলে জানান পথচারীরা।

[৫] সাবেক ইউপি সদস্য সুজাউদ্দৌলা বলেন, প্রতিদিন গুরুত্বপূর্ণ এ সড়ক দিয়ে আদারভিটা, মুকুন্দবাড়ী, বীরশগুণা, চরশগুণা, কাহেতপাড়া, চারালীকান্দী, নাগেরপাড়া ও  মাদারগঞ্জের গুনারীতলাসহ ২০ অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ ও শত শত যানবাহন  চলাচল করে থাকে।

[৬] পথচারী আবুল হোসেন বলেন, বন্যায় সড়কটি ভেঙে যাওয়ায় দীর্ঘ প্রায় তিন বছর এ অঞ্চলের মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। এলাকাবাসীর নিজস্ব উদ্যোগে সেচ্ছাশ্রমে করা বাঁশের সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয়েছে আমাদের। যানবাহন চলাচল করতে না পারায় তিন কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে ঘোষের পাড় ইউনিয়ন পরিষদ ও মেলান্দহ  উপজেলা সদরে যেতে হয়েছে।

[৭] চেয়ারম্যান সাইদুল ইসলাম লিটু বলেন, রাস্তাটি অত্যান্ত চলাচল অনুপযোগী ছিলো।এলাকাবাসীরদাবির প্রেক্ষিতে অধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করা হয়েছে। ফলে রাস্তাটি চলাচল উপযোগী হয়েছে।

[৮] উপজেলা প্রকল্পবাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, সড়কটি অত্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত ও গুরুত্বপূর্ণ তাই বরাদ্দ একটু বেশি দিয়ে হলেও চলাচল উপযোগী করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়