এমএম লিংকন, এস এম সাব্বির: [২] রোববার ভোরে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। জানা গেছে, রোববার ভোরে স্থানীয়রা উপজেলা মসজিদে ফজরের নামাজ পড়ে বাসায় ফেরার পথে ওই অফিসের নিচতলায় আগুন জ্বলতে দেখেন। এ সময় তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মেহেদী হাসানকে জানান। পরে ইউএনও ফোন করলে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা গিয়ে আগুন নেভায়।
[৩] এ বিষয়ে ইউএনও মেহেদী হাসান জানান, আগুন লাগার কারণ এখনো আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। ইভিএম মেশিনের ব্যাটারি থেকে বা ইলেকট্রিক শর্টসার্কিট থেকেও আগুন লাগতে পারে। ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আমাদের রিপোর্ট করবেন।
[৪] পরে খবর পেয়ে গোপালগঞ্জ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ফয়জুল মোল্যা ঘটানাস্থলে আসেন। তিনি জানান, আগুনে অফিসের বেশ কিছু কাগজপত্র পুড়ে গেছে। দ্রুত আগুন নেভানোর কারণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ও মালপত্র রক্ষা পেয়েছে। তিনি আরও জানান, আগুন লাগার কারণ অনুসন্ধান করে দেখা হবে, এটি শুধুই দুর্ঘটনা কি না?
আপনার মতামত লিখুন :